অল্পের জন্য রক্ষা পেল কয়েকটি তাজা প্রাণ। বিদ্যুতের লুকোচুরি খেলা যে কত
ভয়াবহ, তার জলন্ত প্রমাণ কপিলমুনি বারুণী মেলার সার্কাসের গত শনিবারের ৬টার
শো।
প্রতক্ষ্যদর্শীরা জানান, প্রতিদিনের ন্যায় কপিলমুনি বারুণী মেলায় দি বুলবুল সার্কাসের ৬-৯ শো চলছিল। এরই মধ্যে ঘড়ির কাঁটাটা ঠিক সাড়ে ৭টায় পা রেখেছে। চলছিল অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ব্যারেল খেলা, আচমকা বিদ্যুৎ চলে যায়। সার্কাসের খেলোয়াড়রা উপর থেকে ব্যারেল ভর্তি অবস্থায় পড়ে যায়।
তখন প্যান্ডেলের ভেতরকার দর্শকরা আতকে ওঠেন। এরপর কর্তৃপক্ষ নিজস্ব বিদ্যুৎ ব্যবস্থা অর্থাৎ জেনারেটর চালু করলে দেখা যায় সার্কাস খেলোয়াড় মুক্ত খাতুন (১১) ও মিঠু রহমান (১৮) মারাত্মক আহত হয়েছেন। আর বাকিরা অক্ষত রয়েছেন। এ সময় আহতদের স্থানীয় ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
প্রতক্ষ্যদর্শীরা জানান, প্রতিদিনের ন্যায় কপিলমুনি বারুণী মেলায় দি বুলবুল সার্কাসের ৬-৯ শো চলছিল। এরই মধ্যে ঘড়ির কাঁটাটা ঠিক সাড়ে ৭টায় পা রেখেছে। চলছিল অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ব্যারেল খেলা, আচমকা বিদ্যুৎ চলে যায়। সার্কাসের খেলোয়াড়রা উপর থেকে ব্যারেল ভর্তি অবস্থায় পড়ে যায়।
তখন প্যান্ডেলের ভেতরকার দর্শকরা আতকে ওঠেন। এরপর কর্তৃপক্ষ নিজস্ব বিদ্যুৎ ব্যবস্থা অর্থাৎ জেনারেটর চালু করলে দেখা যায় সার্কাস খেলোয়াড় মুক্ত খাতুন (১১) ও মিঠু রহমান (১৮) মারাত্মক আহত হয়েছেন। আর বাকিরা অক্ষত রয়েছেন। এ সময় আহতদের স্থানীয় ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়।