এমনিতেই খুলনা-পাইকগাছা সড়কের আঠারমাইল থেকে পাইকগাছা পর্যন্ত ভেঙে যাবার
কারণে যানবাহন চলাচল মারত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় রাস্তার বড়
বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে একদিকে যেমন খালে পরিণত হয়েছে, অন্যদিকে কর্দমাক্ত রাস্তায় যানবাহন নিয়ে চলাচল করাও দায় হয়ে পড়েছে।
ফাইল ফটো |
রাস্তা ভাঙার কারণে শনিবার সকালে মারিয়া নামের সাত মাস বয়সী এক শিশু
কন্যার করুণ মৃত্যু ঘটেছে। খুলনা-পাইকগাছা সড়কের ভাঙা অংশ আসন্ন বর্ষা
মৌসুমের আগে সংস্কার করা না গেলে এমন অহরহ দুর্ঘটনার আশংকা প্রকাশ করেছেন
এলাকাবাসি।
পাইকগাছা-খুলনা সড়কের এমন দুরাবস্থা এক দু’দিন বা দু’এক বছরের নয়। বছরের পর বছর ধরে অবহেলিত অবস্থায় পড়ে রয়েছে অত্র সড়কটি। গত বছর কোটি টাকা ব্যয় করে আঠারমাইল থেকে পাইকগাছা পর্যন্ত ৩৩ কিলোমিটার (তালা উপজেলাধীন সাড়ে ৭ কিঃমিঃ রাস্তা বাদে) রাস্তার সংস্কার কাজ করা হয়েছে। তবে স্রেফ জোড়াতালি দিয়েও বর্ষার মধ্যে কাজ করায় বছর যেতে না যেতেই রাস্তাটিতে ফের যানবাহন চলাচল সম্পূর্ণ অযোগ্য হয়ে পড়েছে।
এতটুকু রাস্তা ভালো নেই যেখানে নিরাপদে বা নির্বিঘ্নে চলাচল করা যায়। পিচ-পাথর (কার্পেটিংসহ) ইটের খোয়া উঠে গিয়ে রাস্তায় ছোট-বড় অসংখ্য গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। সেসব গর্তে বৃষ্টির পানি জমে পুকুর বা খালে পরিণত হয়। কর্দমাক্ত হয়ে যায় সারা রাস্তা।
রাস্তা ভাঙার কারণে জেলার পাইকগাছা-কয়রা এ দু’উপজেলার সার্বিক উন্নয়নও মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। রাস্তা ভাঙার কারণে বিশেষ করে পৌর কাঁচা বাজারের তরিতরকারির দাম অন্যান্য জায়গার তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। দোকানীরা অভিযোগ করে বলেন, গাড়ি বা পরিবহন খরচ যেমন বেশি হচ্ছে, তেমনি যেকোন কাঁচামাল আনতে গিয়ে রাস্তা ভাঙার কারণে অর্ধেকের বেশি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে বাধ্য হয়েই দোকানীরা মালের দাম বেশি নিচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অত্র সড়কের তালা সদর থেকে কপিলমুনি গোলাবাড়ি মোড় পর্যন্ত প্রায় ১৪/১৪ কিলোমিটার রাস্তা কোনভাবেই যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে নিরাপদ নয়। এছাড়াও তালার গোনালী খৈতলা এলাকার প্রায় ৩/৪ কিলোমিটার রাস্তা মারাত্মকভাবে ভেঙে গিয়েছে। যা জরুরীভাবে সংস্কার করা প্রয়োজন।
পাইকগাছা ও কয়রা উপজেলা এবং সাতক্ষীরার তালা উপজেলার সাথে খুলনা তথা সারাদেশের সড়ক যোগাযোগের একমাত্র এই রাস্তাটির গুরুত্বের বর্ণনা বলাই বাহুল্য। অথচ বিগত কয়েক বছর ধরে জনগুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটির এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। পাইকগাছা-খুলনা সড়কের আঠারমাইল থেকে পাইকগাছা পর্যন্ত রাস্তা উঁচু ও টেকসই করে নির্মাণের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী।
পাইকগাছা-খুলনা সড়কের এমন দুরাবস্থা এক দু’দিন বা দু’এক বছরের নয়। বছরের পর বছর ধরে অবহেলিত অবস্থায় পড়ে রয়েছে অত্র সড়কটি। গত বছর কোটি টাকা ব্যয় করে আঠারমাইল থেকে পাইকগাছা পর্যন্ত ৩৩ কিলোমিটার (তালা উপজেলাধীন সাড়ে ৭ কিঃমিঃ রাস্তা বাদে) রাস্তার সংস্কার কাজ করা হয়েছে। তবে স্রেফ জোড়াতালি দিয়েও বর্ষার মধ্যে কাজ করায় বছর যেতে না যেতেই রাস্তাটিতে ফের যানবাহন চলাচল সম্পূর্ণ অযোগ্য হয়ে পড়েছে।
এতটুকু রাস্তা ভালো নেই যেখানে নিরাপদে বা নির্বিঘ্নে চলাচল করা যায়। পিচ-পাথর (কার্পেটিংসহ) ইটের খোয়া উঠে গিয়ে রাস্তায় ছোট-বড় অসংখ্য গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। সেসব গর্তে বৃষ্টির পানি জমে পুকুর বা খালে পরিণত হয়। কর্দমাক্ত হয়ে যায় সারা রাস্তা।
রাস্তা ভাঙার কারণে জেলার পাইকগাছা-কয়রা এ দু’উপজেলার সার্বিক উন্নয়নও মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। রাস্তা ভাঙার কারণে বিশেষ করে পৌর কাঁচা বাজারের তরিতরকারির দাম অন্যান্য জায়গার তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। দোকানীরা অভিযোগ করে বলেন, গাড়ি বা পরিবহন খরচ যেমন বেশি হচ্ছে, তেমনি যেকোন কাঁচামাল আনতে গিয়ে রাস্তা ভাঙার কারণে অর্ধেকের বেশি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে বাধ্য হয়েই দোকানীরা মালের দাম বেশি নিচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অত্র সড়কের তালা সদর থেকে কপিলমুনি গোলাবাড়ি মোড় পর্যন্ত প্রায় ১৪/১৪ কিলোমিটার রাস্তা কোনভাবেই যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে নিরাপদ নয়। এছাড়াও তালার গোনালী খৈতলা এলাকার প্রায় ৩/৪ কিলোমিটার রাস্তা মারাত্মকভাবে ভেঙে গিয়েছে। যা জরুরীভাবে সংস্কার করা প্রয়োজন।
পাইকগাছা ও কয়রা উপজেলা এবং সাতক্ষীরার তালা উপজেলার সাথে খুলনা তথা সারাদেশের সড়ক যোগাযোগের একমাত্র এই রাস্তাটির গুরুত্বের বর্ণনা বলাই বাহুল্য। অথচ বিগত কয়েক বছর ধরে জনগুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটির এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। পাইকগাছা-খুলনা সড়কের আঠারমাইল থেকে পাইকগাছা পর্যন্ত রাস্তা উঁচু ও টেকসই করে নির্মাণের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী।