কপিলমুনিতে চিংড়িতে অপদ্রব্য পুশ করা হচ্ছে। এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীরা
অধিক অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার জন্য প্রতিনিয়ত চিংড়িতে অপদ্রব্য পুশ করে
সম্ভাবনাময় এশিল্পকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
জানা যায়, কপিলমুনি এলাকাটা বেশ পূর্বের থেকে সাদা সোনা নামে খ্যাত চিংড়ি
শিল্পে বিখ্যাত। এখানে ৯৫% কৃষি জমিই চিংড়ি চাষে ব্যবহার হচ্ছে। প্রতি বছর
চিংড়ি মৌসুমে এলাকার চিংড়ি চাষীরা মোটা অংকের বৈদেশিক মূদ্রা অর্জণ করে
থাকেন।
কপিলমুনি এলাকার চিংড়ি চাষীদের একটা সুনাম থাকলেও কতিপয় চিংড়ি ব্যবসায়ীরা ওজন বাড়াতে প্রতিনিয়ত শাবু, ভাতের মাড় ও চাউলের জল পুশ করে সে সুনাম নষ্ট করেছে। বৈদেশিক মূদ্রা অর্জনকারী হিমায়িত চিংড়ি বাজারজাত করার সময় অনেকে ভাইরাসযুক্ত চিংড়ি মিশিয়ে দেয়।
তথ্যানুসন্ধানে দেখা যায়, ২০১০ সালে জানুয়ারী থেকে জুন ও জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত অর্থ বছরে ১৫৯৭ কোটি ৬০ লাখ, ৪৯ হাজার ৯১৯ টাকার ৪ কোটি ৩ লাখ ৬৮ হাজার ৪৪৯ কেজি বাগদা গলদা এবং হরিণা, চাকা, চালি, টাইগার চিংড়ি ও সাদা মাছ রপ্তানি করা হয়। এর মধ্যে প্রথম ৬ মাসে ১ কোটি ৪৩ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৪ কেজি ও ২ কোটি ৬০ লাখ ৩১ হাজার ৯ কেজি মাছ রপ্তানি হয়।
২০০৯ সালের জানুয়ারী থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত অর্থ বছরে ২৬ কোটি ১১ লাখ ৫ হাজার ১১১.২৩ টাকার ৮ কোটি ১৬ লাখ ৩৮ হাজার ৬০৫ কেজি বাগদা, গলদা ও অন্যান্য সাদা মাছ রপ্তানি করে। ২০০৯ সালের হিসাব অনুযায়ী ২০১২ সালের আগষ্ট পর্যন্ত রপ্তানি কমেছে ১৮ কোটি টাকা। যার ফলে সরকারের এই খাতে রাজস্ব আয় মারাত্মক হারে কমে যাচ্ছে। অপদ্রব্য পুশ করাকে কারণ হিসেবে দেখা গেছে ।
সূত্র জানায়, কপিলমুনি এলাকার কতিপয় ব্যবসায়ী বর্তমানে চিংড়িতে পুশ করা কাজে নিয়জিত রয়েছে। এরা চিংড়ি ক্রয় করেই গোপন স্থানে নিয়ে অপদ্রব্য পুশ করে থাকে। পুশ করা এসব চিংড়ি মাছ কোম্পানীতে অবাধে বিক্রি হচ্ছে। পুশ করার কারণে বেলজিয়াম ও ইউকে থেকে হিমাইত চিংড়ি ফেরৎ এসেছে একাধিকবার। এ ব্যাপারে প্রশাসনের নজরদারী বাড়ানো জরুরী বলে মনে করছেন অভিজ্ঞমহল।
কপিলমুনি এলাকার চিংড়ি চাষীদের একটা সুনাম থাকলেও কতিপয় চিংড়ি ব্যবসায়ীরা ওজন বাড়াতে প্রতিনিয়ত শাবু, ভাতের মাড় ও চাউলের জল পুশ করে সে সুনাম নষ্ট করেছে। বৈদেশিক মূদ্রা অর্জনকারী হিমায়িত চিংড়ি বাজারজাত করার সময় অনেকে ভাইরাসযুক্ত চিংড়ি মিশিয়ে দেয়।
তথ্যানুসন্ধানে দেখা যায়, ২০১০ সালে জানুয়ারী থেকে জুন ও জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত অর্থ বছরে ১৫৯৭ কোটি ৬০ লাখ, ৪৯ হাজার ৯১৯ টাকার ৪ কোটি ৩ লাখ ৬৮ হাজার ৪৪৯ কেজি বাগদা গলদা এবং হরিণা, চাকা, চালি, টাইগার চিংড়ি ও সাদা মাছ রপ্তানি করা হয়। এর মধ্যে প্রথম ৬ মাসে ১ কোটি ৪৩ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৪ কেজি ও ২ কোটি ৬০ লাখ ৩১ হাজার ৯ কেজি মাছ রপ্তানি হয়।
২০০৯ সালের জানুয়ারী থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত অর্থ বছরে ২৬ কোটি ১১ লাখ ৫ হাজার ১১১.২৩ টাকার ৮ কোটি ১৬ লাখ ৩৮ হাজার ৬০৫ কেজি বাগদা, গলদা ও অন্যান্য সাদা মাছ রপ্তানি করে। ২০০৯ সালের হিসাব অনুযায়ী ২০১২ সালের আগষ্ট পর্যন্ত রপ্তানি কমেছে ১৮ কোটি টাকা। যার ফলে সরকারের এই খাতে রাজস্ব আয় মারাত্মক হারে কমে যাচ্ছে। অপদ্রব্য পুশ করাকে কারণ হিসেবে দেখা গেছে ।
সূত্র জানায়, কপিলমুনি এলাকার কতিপয় ব্যবসায়ী বর্তমানে চিংড়িতে পুশ করা কাজে নিয়জিত রয়েছে। এরা চিংড়ি ক্রয় করেই গোপন স্থানে নিয়ে অপদ্রব্য পুশ করে থাকে। পুশ করা এসব চিংড়ি মাছ কোম্পানীতে অবাধে বিক্রি হচ্ছে। পুশ করার কারণে বেলজিয়াম ও ইউকে থেকে হিমাইত চিংড়ি ফেরৎ এসেছে একাধিকবার। এ ব্যাপারে প্রশাসনের নজরদারী বাড়ানো জরুরী বলে মনে করছেন অভিজ্ঞমহল।
