উপকুলীয় জনপদ কয়রা উপজেলায় সাইক্লোন শেল্টার নির্মান কাজ দ্রুত গতিতে
এগিয়ে চলেছে। সুন্দরবন উপকুলীয় প্রত্যান্ত এ জনপদে নতুন করে সাইক্লোন
শেল্টার নির্মানের ফলে যে কোন দুর্যোগে আশ্রয় সহ শিক্ষা ব্যাবস্থা সম্প্রসারনে ব্যাপক ভুমিকা রাখবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে এলজিইডির তদারকিতে
আইলা বিধ্বস্ত খুলনার কয়রা ও দাকোপ উপজেলায় ৮২ কোটি টাকা ব্যায়ে ২৪ টি
সাইক্লোন শেল্টার নির্মানের কাজ শুরু হয়। এর মধ্যে কয়রা উপজেলার
মহেশ্বরীপুর ও কয়রা সদর ইউনিয়নে ১১ টি সাইক্লোন শেল্টারের নির্মানের কাজ
২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারী মাস থেকে শুরু হয়, ইতিমধ্যে কাজের ৫০ শতাংশ সম্পন্ন
হয়েছে। সুষ্ট ভাবে কাজ তদারকির জন্য বিশ্ব ব্যাংক ও এলজিইডির কর্মকর্তারা
সার্বক্ষনিক দায়ীত্ব পালন করছেন।
সরোজমিনে ৫ নং কয়রা কাশীর খালপাড় সাইক্লোন শেল্টার নির্মান কাজ দেখতে গেলে, ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স আব্দুল খালেক কনস্ট্রাকশনের দায়িত্বরত জেনারেল ম্যানেজার আব্দুল হাদী রুবেল জানান, এলাকাবাসীর সহযোগিতায় কাজ যে গতিতে শুরু করা হয়ে ছিল এত দিন কাজের ৯০ শতাংশ সম্পন্ন হওয়ার কথা, কিন্তু দুর্গম এলাকায় বার বার মালামাল পরিবহনে সমাস্যা, মাটির নিচে বালুর অংশ অনেক বেশি ও পর্যপ্ত পরিমান জায়গা না থাকার কারনে কাজে কিছুটা বেগ পেতে হচ্ছে, তবুও নির্ধারীত সময়ের মধ্যে সুষ্ট ভাবে কাজ সম্পন্নের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
কাজের দেখ-ভালের দায়িত্বে নিয়োজিত বিশ্ব ব্যাংকের প্রতিনিধি বাসুদেব সাহা জানান, সুষ্ট ভাবে সুন্দর পরিবেশে কাজ সম্পন্ন হচ্ছে। এলজিইডি উপজেলা প্রকৌশলী বাবুল কুমার দেবনাথ জানান, বিশ্ব ব্যাংকের নিয়োগ কৃত প্রকৌশলী ও এলজিইডির উপ-সহকারী প্রকৌশলীর তদারকিতে শিডিউল অনুযায়ী সুষ্ট ভাবে কাজ এগিয়ে চলেছে।
ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের দায়ীতপ্রাপ্ত প্রকৌশলী মোঃ জহিরুল ইসলাম জানান, আমরা সার্বক্ষনিকভাবে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের নির্দেশনা মাফিক কাজ চালিয়ে যাচ্ছি কিন্তু সার্থন্বেশী একটি মহল বিভিন্ন ভাবে আমাদের প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুন্ন করার পায়তারা করছে, আমরা ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে সুষ্টভাবে কাজ সম্পন্নের জন্য এলাকাবাসীর সহযোগিতা কামনা করছি।
সরোজমিনে ৫ নং কয়রা কাশীর খালপাড় সাইক্লোন শেল্টার নির্মান কাজ দেখতে গেলে, ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স আব্দুল খালেক কনস্ট্রাকশনের দায়িত্বরত জেনারেল ম্যানেজার আব্দুল হাদী রুবেল জানান, এলাকাবাসীর সহযোগিতায় কাজ যে গতিতে শুরু করা হয়ে ছিল এত দিন কাজের ৯০ শতাংশ সম্পন্ন হওয়ার কথা, কিন্তু দুর্গম এলাকায় বার বার মালামাল পরিবহনে সমাস্যা, মাটির নিচে বালুর অংশ অনেক বেশি ও পর্যপ্ত পরিমান জায়গা না থাকার কারনে কাজে কিছুটা বেগ পেতে হচ্ছে, তবুও নির্ধারীত সময়ের মধ্যে সুষ্ট ভাবে কাজ সম্পন্নের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
কাজের দেখ-ভালের দায়িত্বে নিয়োজিত বিশ্ব ব্যাংকের প্রতিনিধি বাসুদেব সাহা জানান, সুষ্ট ভাবে সুন্দর পরিবেশে কাজ সম্পন্ন হচ্ছে। এলজিইডি উপজেলা প্রকৌশলী বাবুল কুমার দেবনাথ জানান, বিশ্ব ব্যাংকের নিয়োগ কৃত প্রকৌশলী ও এলজিইডির উপ-সহকারী প্রকৌশলীর তদারকিতে শিডিউল অনুযায়ী সুষ্ট ভাবে কাজ এগিয়ে চলেছে।
ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের দায়ীতপ্রাপ্ত প্রকৌশলী মোঃ জহিরুল ইসলাম জানান, আমরা সার্বক্ষনিকভাবে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের নির্দেশনা মাফিক কাজ চালিয়ে যাচ্ছি কিন্তু সার্থন্বেশী একটি মহল বিভিন্ন ভাবে আমাদের প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুন্ন করার পায়তারা করছে, আমরা ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে সুষ্টভাবে কাজ সম্পন্নের জন্য এলাকাবাসীর সহযোগিতা কামনা করছি।