কপিলমুনিতে নানা প্রতারক চক্রের ভিড়ে ইলেকট্রিশিয়ান প্রতারক চক্র যুক্ত
হয়েছে। আর এই ইলেকট্রিশিয়ান প্রতারক চক্র প্রতারণার মাধ্যমে হাজার হাজার
টাকা লুটে নিচ্ছে। এদের কারনে সাধারণ মানুষ যেমন আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত
হচ্ছে তেমনি বাসাবাড়ীতেই ঝুকির মধ্যে থাকতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।
কপিলমুনি উপ শহরে প্রায় ডজন খানেক ইলেকট্রিশিয়ান রয়েছে। যাদের অধিকাংশই প্রতারণার মাধ্যমে সরল সোজা মানুষকে ঠকিয়েই চলেছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এলাকার কোন বাসা বাড়ী, অফিস, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে অয়্যারিং করতে এদের নিয়ে গেলে তাদের পছন্দের ইলেকট্রিকস এর দোকান দেখিয়ে পণ্য সামগ্রীর তালিকা দেয়া হয়। বাড়ী কিম্বা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মালিকরা সরল বিশ্বাসে এদের পছন্দের দোকান থেকে তাদের পরামর্শ অনুযায়ী ইলেকট্রিকস সামগ্রী ক্রয় করে।
আর দোকানী এই সুযোগে তাদের নিকট থেকে এসব পণ্য সামগ্রী চড়া মূল্যে বিক্রয় করে মোটা অংকের টাকা মুনাফা করলেও তাদেরকে দেয়া হয় নিন্মমানের ও জোড়াতালি দেয়া পণ্য সামগ্রী। দোকানী ও ইলেকট্রিশিয়ানের মধ্যে পারস্পরিক চুক্তি থাকায় তা বুঝতে না পারায় ইলেকট্রিশিয়ানদের উপর সরল বিশ্বাসের কারনে বাড়ী বা প্রতিষ্ঠান মালিকরা প্রতারিত হচ্ছেন।
নাম না প্রকাশ করার শর্তে একজন ইলেকট্রিশিয়ান জানান, দশ, বিশ টাকা থেকে শুরু করে কোন কোন ক্ষেত্রে চল্লিশ টাকা পর্যন্ত কমিশনে কিছু অসাধু দোকানীর সাথে এ সব প্রতারক ইলেকট্রিশিয়ানদের গোপন চুক্তি রয়েছে। আর এই চুক্তি অনুয়ায়ী ইলেকট্রিশিয়ানরা নিন্মমানের পণ্য সামগ্রী চড়া দামে মালিকদের ক্রয় করিয়ে দেয়। প্রতারণার মাধ্যমে দোকানী ও ইলেকট্রিশিয়ান লাভবান হলেও নিন্মমানের সামগ্রী দিয়ে অয়্যারিং এর কারনে সে সব জায়গা হয়ে উঠছে অত্যান্ত ঝুকিপূর্ণ। যে কোন সময় তাতে বৈদ্যতিক দূর্ঘটনা ঘটে ব্যপক যান মালের ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে একটি সূত্র জানায়, মালিকের ভাব বুঝে ইলেকট্রিশিয়ানরা প্রয়োজনের তুলনায় তাদেরকে অতিরিক্ত সামগ্রী কিনতে বাধ্য করে। আর এই অতিরিক্তি সামগ্রী তারা চুরি করে সংশ্লিষ্ট দোকানেই কমিশনের ভিত্তিতেই সরবরাহ করে। বাসা বাড়ী বা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে বৈদ্যতিক দূর্ঘটনার জন্য এদেরকে দায়ী করেছেন সচেতন মহল। তাই এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন বলে তারা মনে করেন।
কপিলমুনি উপ শহরে প্রায় ডজন খানেক ইলেকট্রিশিয়ান রয়েছে। যাদের অধিকাংশই প্রতারণার মাধ্যমে সরল সোজা মানুষকে ঠকিয়েই চলেছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এলাকার কোন বাসা বাড়ী, অফিস, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে অয়্যারিং করতে এদের নিয়ে গেলে তাদের পছন্দের ইলেকট্রিকস এর দোকান দেখিয়ে পণ্য সামগ্রীর তালিকা দেয়া হয়। বাড়ী কিম্বা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মালিকরা সরল বিশ্বাসে এদের পছন্দের দোকান থেকে তাদের পরামর্শ অনুযায়ী ইলেকট্রিকস সামগ্রী ক্রয় করে।
আর দোকানী এই সুযোগে তাদের নিকট থেকে এসব পণ্য সামগ্রী চড়া মূল্যে বিক্রয় করে মোটা অংকের টাকা মুনাফা করলেও তাদেরকে দেয়া হয় নিন্মমানের ও জোড়াতালি দেয়া পণ্য সামগ্রী। দোকানী ও ইলেকট্রিশিয়ানের মধ্যে পারস্পরিক চুক্তি থাকায় তা বুঝতে না পারায় ইলেকট্রিশিয়ানদের উপর সরল বিশ্বাসের কারনে বাড়ী বা প্রতিষ্ঠান মালিকরা প্রতারিত হচ্ছেন।
নাম না প্রকাশ করার শর্তে একজন ইলেকট্রিশিয়ান জানান, দশ, বিশ টাকা থেকে শুরু করে কোন কোন ক্ষেত্রে চল্লিশ টাকা পর্যন্ত কমিশনে কিছু অসাধু দোকানীর সাথে এ সব প্রতারক ইলেকট্রিশিয়ানদের গোপন চুক্তি রয়েছে। আর এই চুক্তি অনুয়ায়ী ইলেকট্রিশিয়ানরা নিন্মমানের পণ্য সামগ্রী চড়া দামে মালিকদের ক্রয় করিয়ে দেয়। প্রতারণার মাধ্যমে দোকানী ও ইলেকট্রিশিয়ান লাভবান হলেও নিন্মমানের সামগ্রী দিয়ে অয়্যারিং এর কারনে সে সব জায়গা হয়ে উঠছে অত্যান্ত ঝুকিপূর্ণ। যে কোন সময় তাতে বৈদ্যতিক দূর্ঘটনা ঘটে ব্যপক যান মালের ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে একটি সূত্র জানায়, মালিকের ভাব বুঝে ইলেকট্রিশিয়ানরা প্রয়োজনের তুলনায় তাদেরকে অতিরিক্ত সামগ্রী কিনতে বাধ্য করে। আর এই অতিরিক্তি সামগ্রী তারা চুরি করে সংশ্লিষ্ট দোকানেই কমিশনের ভিত্তিতেই সরবরাহ করে। বাসা বাড়ী বা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে বৈদ্যতিক দূর্ঘটনার জন্য এদেরকে দায়ী করেছেন সচেতন মহল। তাই এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন বলে তারা মনে করেন।