পাইকগাছার ডিজিটাল টেলিফোন এক্সচেঞ্জটির জনবল সংকট ও যান্ত্রিক ক্রুটির
কারণে গ্রাহকরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। পাইকগাছা টেলিফোন এক্সচেঞ্জটি
(বিটিসিএল) অ্যানালগ থেকে ডিজিটালে রূপান্তরিত করার সাথে সাথে গ্রাহক সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং পাইকগাছা পৌরসভাসহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় সংযোগ সম্প্রসারিত হয়।
কিছুদিন সেবার মান যথেষ্ট ভাল থাকলেও জনবল সংকট ও যান্ত্রিক ক্রুটি দেখা
দিলে ভোগান্তির শিকার হন গ্রাহকরা। সমস্যা সমাধানে যথেষ্ট পরিমাণ জনবল বা
অভিযোগ কেন্দ্র না থাকায় গ্রাহকরা সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে বাধ্য হন।
জানা গেছে, ডিজিটালে রূপান্তরিত হওয়ার পর গ্রাহক সংখ্যা ২৬০ থেকে ৭ শতাধিক হয়। বর্তমান বেহাল অবস্থার কারণে গ্রাহক সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ২ শতাধিকে।
দেখা গেছে অফিস আদালত, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছাড়া সাধারণ মহলে গ্রাহক নেই বললেই চলে। একজন টেলিকম ম্যাকানিক একজন লাইনম্যান ও একজন ব্যাটারীম্যান দিয়ে চলছে অফিসটির কার্যক্রম।
এমতাবস্থায় বিটিসিএলের স্লোগানের ("দেশ ও মানুষের সেবায়") সাথে তাদের সেবার মান কতখানি সঙ্গতিপূর্ণ সে প্রশ্ন থেকেই যায়। এ বিষয়ে অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ান নিয়োগের পাশাপাশি সেবার মান উন্নত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
জানা গেছে, ডিজিটালে রূপান্তরিত হওয়ার পর গ্রাহক সংখ্যা ২৬০ থেকে ৭ শতাধিক হয়। বর্তমান বেহাল অবস্থার কারণে গ্রাহক সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ২ শতাধিকে।
দেখা গেছে অফিস আদালত, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছাড়া সাধারণ মহলে গ্রাহক নেই বললেই চলে। একজন টেলিকম ম্যাকানিক একজন লাইনম্যান ও একজন ব্যাটারীম্যান দিয়ে চলছে অফিসটির কার্যক্রম।
এমতাবস্থায় বিটিসিএলের স্লোগানের ("দেশ ও মানুষের সেবায়") সাথে তাদের সেবার মান কতখানি সঙ্গতিপূর্ণ সে প্রশ্ন থেকেই যায়। এ বিষয়ে অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ান নিয়োগের পাশাপাশি সেবার মান উন্নত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানিয়েছেন এলাকাবাসী।