পাইকগাছার ঐতিহ্যবাহী কপিলমুনি জাফর-আউলিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ পদের
নিয়োগ পরীক্ষা বাতিল, তথ্য গোপন ও নিয়োগপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ্যের বিরুদ্ধে
সরকারি নীতি ভঙ্গের অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক
শিক্ষা অধিদপ্তরের মহা-পরিচালক বরাবর অভিযোগ করা হয়েছে।
অভিযোগসূত্রে জানা যায়, উপজেলার কপিলমুনিস্থ ঐতিহ্যবাহী জাফর আউলিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষের শূন্য পদে গত ৬ জুলাই নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষা শেষে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ ৩৬৪৩৮২ নং ইনডেক্সধারী শিক্ষক মোঃ আব্দুস সাত্তারকে নিয়োগ প্রদান করেন। অভিযোগ উঠেছে শিক্ষক আব্দুস সাত্তার বিধিমোতাবেক অধ্যক্ষ পদে আবেদন করার অযোগ্য। বর্তমান সরকারের জারি করা জনবল কাঠামোর পরিশিষ্ট ১১(২)‘ঘ’ তে বর্ণিত অভিজ্ঞতা তার নেই।
উল্লেখিত পদের জন্য ১৫ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা প্রয়োজন অথচ নিয়োগপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুস সাত্তার ০১/০৩/১৯৯৯ তারিখে মাদ্রাসায় যোগদান থেকে ০১/০৫/২০১৩ তারিখে উক্ত পদে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পর্যন্ত তার ১৫ বছরের শিক্ষাগত অভিজ্ঞতা পরিপূর্ণ হয়নি। যে কারনে বর্তমান সরকারের সময়ে জারি করা ২০১০ এর জনবল কাঠামো নীতিমালার ১১(২) অনুচ্ছেদের বর্ণনামতে তিনি নিয়োগ পেতে পারেন না বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
এদিকে নিয়োগ দেয়ার পর কপিলমুনি প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম বজলু উক্ত পরীক্ষা বাতিলের দাবি জানিয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহা-পরিচালক বরাবর আবেদন করেছেন। অপরদিকে নিয়োগের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আদালতে মামলা হতে পারে বলে অপর একটি সূত্র জানিয়েছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুস সাত্তার জানান, ফাজিল মাদ্রাসাগুলো ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতি অনুসরণ করে থাকে। সে আলোকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিমালা অনুযায়ী নিয়োগ বৈধ বলে তিনি জানান।
অভিযোগসূত্রে জানা যায়, উপজেলার কপিলমুনিস্থ ঐতিহ্যবাহী জাফর আউলিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষের শূন্য পদে গত ৬ জুলাই নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষা শেষে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ ৩৬৪৩৮২ নং ইনডেক্সধারী শিক্ষক মোঃ আব্দুস সাত্তারকে নিয়োগ প্রদান করেন। অভিযোগ উঠেছে শিক্ষক আব্দুস সাত্তার বিধিমোতাবেক অধ্যক্ষ পদে আবেদন করার অযোগ্য। বর্তমান সরকারের জারি করা জনবল কাঠামোর পরিশিষ্ট ১১(২)‘ঘ’ তে বর্ণিত অভিজ্ঞতা তার নেই।
উল্লেখিত পদের জন্য ১৫ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা প্রয়োজন অথচ নিয়োগপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুস সাত্তার ০১/০৩/১৯৯৯ তারিখে মাদ্রাসায় যোগদান থেকে ০১/০৫/২০১৩ তারিখে উক্ত পদে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পর্যন্ত তার ১৫ বছরের শিক্ষাগত অভিজ্ঞতা পরিপূর্ণ হয়নি। যে কারনে বর্তমান সরকারের সময়ে জারি করা ২০১০ এর জনবল কাঠামো নীতিমালার ১১(২) অনুচ্ছেদের বর্ণনামতে তিনি নিয়োগ পেতে পারেন না বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
এদিকে নিয়োগ দেয়ার পর কপিলমুনি প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম বজলু উক্ত পরীক্ষা বাতিলের দাবি জানিয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহা-পরিচালক বরাবর আবেদন করেছেন। অপরদিকে নিয়োগের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আদালতে মামলা হতে পারে বলে অপর একটি সূত্র জানিয়েছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুস সাত্তার জানান, ফাজিল মাদ্রাসাগুলো ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতি অনুসরণ করে থাকে। সে আলোকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিমালা অনুযায়ী নিয়োগ বৈধ বলে তিনি জানান।