পূর্ণিমার প্রভাবে নদীর জোয়ারের পানি উপচে পড়ে ও বৃষ্টির পানিতে পৌর
এলাকাসহ উপজেলার বিস্তীর্ণ নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। দেখা দিয়েছে
জলাবদ্ধতা। পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন পোল্ডারের প্রায় চার কিলোমিটার ওয়াপদা বেড়িবাঁধ ঝুকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে।
জানা গেছে, পূর্ণিমার প্রভাবে নদ-নদীতে গত ৪/৫ দিন যাবৎ জোয়ারের পানি
বৃদ্ধি পাওয়ায় পাইকগাছা পৌর সদরসহ উপজেলার নিন্মাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। নদীতে
জোয়ারের সময় পৌর শহরের গাঘেষা শিবসা নদীর পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে বাজার
এলাকা। ফলে পৌর বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতারা রয়েছেন সীমাহীন দুর্ভোগের
মধ্যে।
এদিকে সামান্য বৃষ্টিতেই পৌর শহরে দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। পৌর এলাকার পানি নিষ্কাশনের পথ সরকারি খাস খালগুলিতে বাঁধ দিয়ে মাছ চাষ করায় পানি নিষ্কাশনে বাঁধা সৃষ্টি হচ্ছে। বিশেষ করে পৌরসভার ৪, ৫, ৬, ৭ ও ৯ নং ওয়ার্ডস্থ বাতিখালী, সরল ও শিববাটী এলাকা প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতার শিকার হয়।
শুধু বাঁধ দিয়ে মাছ চাষ নয়, সরকারি খাস খালগুলি জবরদখল করে বসতবাড়িও নির্মান করা হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ভারী বৃষ্টি শুরু হওয়ার আগেই এসব খাস খালগুলি দখল মুক্ত করার ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগি এলাকাবাসী।
এদিকে উপজেলার লতা ইউনিয়নের পুতুলখালী গ্রামের গুনোখালী নদীর ভেঙ্গে যাওয়া ওয়াপদা ভেড়িবাঁধ স্থানীয় এলাকাবাসী স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে মেরামত করেছে বলে জানা গেছে।
সূত্রমতে, ১০/১২ পোল্ডারস্থ উপজেলার গড়ুইখালী ইউনিয়নের কুমখালী, হড্ডা, লস্কর ইউনিয়নের আলমতলা ও বাইনতলা, ২৩নং পোল্ডারস্থ সোলাদানা ইউনিয়নের আমুরকাটা ও সোনাখালী এবং ১৬নং পোল্ডারস্থ গদাইপুর ইউনিয়নের হিতামপুর এলাকার প্রায় ৪ কিলোমিটার ওয়াপদা ভেড়িবাঁধ মারত্মক ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে।
এ সকল ভেড়িবাঁধ মেরামতের ব্যাপারে জানতে চাইলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের শাখা কর্মকর্তা শহিদুল্লাহ মজুমদার উপজেলার অভ্যন্তরীণ প্রায় ৪ কিলোমিটার ওয়াপদা ভেড়িবাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে বলে শিকার করে সাংবাদিকদের বলেন, পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ না থাকায় এখনই মেরামত বা সংস্কার করা সম্ভব হচ্ছেনা।
এদিকে সামান্য বৃষ্টিতেই পৌর শহরে দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। পৌর এলাকার পানি নিষ্কাশনের পথ সরকারি খাস খালগুলিতে বাঁধ দিয়ে মাছ চাষ করায় পানি নিষ্কাশনে বাঁধা সৃষ্টি হচ্ছে। বিশেষ করে পৌরসভার ৪, ৫, ৬, ৭ ও ৯ নং ওয়ার্ডস্থ বাতিখালী, সরল ও শিববাটী এলাকা প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতার শিকার হয়।
শুধু বাঁধ দিয়ে মাছ চাষ নয়, সরকারি খাস খালগুলি জবরদখল করে বসতবাড়িও নির্মান করা হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ভারী বৃষ্টি শুরু হওয়ার আগেই এসব খাস খালগুলি দখল মুক্ত করার ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগি এলাকাবাসী।
এদিকে উপজেলার লতা ইউনিয়নের পুতুলখালী গ্রামের গুনোখালী নদীর ভেঙ্গে যাওয়া ওয়াপদা ভেড়িবাঁধ স্থানীয় এলাকাবাসী স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে মেরামত করেছে বলে জানা গেছে।
সূত্রমতে, ১০/১২ পোল্ডারস্থ উপজেলার গড়ুইখালী ইউনিয়নের কুমখালী, হড্ডা, লস্কর ইউনিয়নের আলমতলা ও বাইনতলা, ২৩নং পোল্ডারস্থ সোলাদানা ইউনিয়নের আমুরকাটা ও সোনাখালী এবং ১৬নং পোল্ডারস্থ গদাইপুর ইউনিয়নের হিতামপুর এলাকার প্রায় ৪ কিলোমিটার ওয়াপদা ভেড়িবাঁধ মারত্মক ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে।
এ সকল ভেড়িবাঁধ মেরামতের ব্যাপারে জানতে চাইলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের শাখা কর্মকর্তা শহিদুল্লাহ মজুমদার উপজেলার অভ্যন্তরীণ প্রায় ৪ কিলোমিটার ওয়াপদা ভেড়িবাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে বলে শিকার করে সাংবাদিকদের বলেন, পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ না থাকায় এখনই মেরামত বা সংস্কার করা সম্ভব হচ্ছেনা।