লক্ষ্য বিপনী বিতান ও ব্যাংক প্রতিষ্ঠান
পাইকগাছায় ঈদকে সামনে রেখে তৎপর হয়ে উঠেছে পকেটমার ও ছিনতাইকারীরা। এসব পকেটমার ও ছিনতাইকারীরা নিরাপদ লক্ষ্য হিসেবে বেছে নিয়েছে বিভিন্ন বিপনী বিতান’সহ ব্যাংক প্রতিষ্ঠানগুলো। ইতোমধ্যে বুধবার সোনালী ব্যাংক থেকে এক ব্যক্তির ২০ হাজার টাকা ছিনতাইয়ের পর নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে বিভিন্ন ব্যাংকের সাধারণ গ্রাহকরা। ঈদ উপলক্ষ্যে ব্যাংকগুলোতে বাড়তি নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
সূত্রমতে, উপজেলা সদরের প্রধান সড়কে রয়েছে রূপালী, সোনালী, ইসলামী ও
সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক। দলিল লেখক সমিতি ভবনের উপর রয়েছে কৃষি ব্যাংক এবং
পূর্ব ওয়াপদা রোডে রয়েছে জনতা ব্যাংক।
এদিকে ঈদকে সামনে রেখে এলাকায় তৎপর হয়ে উঠেছে পকেটমার ও ছিনতাইকারীরা। ঈদে এসব ব্যাংক প্রতিষ্ঠানগুলো বাড়তি কোন নিরাপত্তা ব্যবস্থা না নেয়ায় ছিনতাইয়ের নিরাপদ স্থান হিসেবে পকেটেমার ও ছিনতাইকারীরা বেছে নিয়েছে ব্যাংক প্রতিষ্ঠানগুলো।
বুধবার সকাল ১১টার দিকে উপজেলার কৃষ্ণনগর গ্রামের শাহজাহান আলী (৬০) নামের এক ব্যক্তি সোনালী ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলনের পর ৪/৫ জন ছিনতাইকারী ব্যাংকের ভিতর থেকে শাহজাহান আলীর উত্তোলনকৃত ২০ হাজার টাকা ছিনতাই করে নির্বিঘ্নে পালিয়ে গেলেও তাদেরকে আটক করা যায়নি।
তবে ছিনতাইয়ের দৃশ্যগুলো ব্যাংকে স্থাপনকৃত ক্লোজসার্কিট ক্যামেরায় ধারণকৃত রয়েছে। এ ঘটনার পর সাধারণ গ্রাহকদের মধ্যে ভীতি কাজ করায় ব্যাংক প্রতিষ্ঠানগুলোতে বাড়তি নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
ব্যবসায়ী কুদরত-ই-খোদা খোকন জানান, ঈদ উপলক্ষ্যে ব্যাংকের নিজস্ব নিরাপত্তা জোরদারের পাশাপাশি পুলিশের তৎপর থাকা উচিত। ব্যাংক প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন স্থান সমূহে পুলিশের টহল বৃদ্ধি করা উচিত বলে জানান প্রভাষক ময়নুল ইসলাম।
ইসলামী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার আজগর আলী জানান, ক্লোজসার্কিট ক্যামেরা স্থাপনের পাশাপাশি সার্বক্ষণিক নিরাপত্তায় একজনের স্থলে দু’জনকে স্থলাষিভিক্ত করা হয়েছে।
ওসি সিকদার আককাছ আলি জানান, সোনালী ব্যাংকের ঘটনার সাথে পকেটমাররা জড়িত থাকতে পারে। ৪/৫জন পকেটমার কিছু টাকা ফ্লোরে ছুড়ে ফেলে দিলে এটাকা শাহজাহান আলী নামে এক ব্যক্তি তুলতে গেলে এ সুযোগে তার পকেটে থাকা ২০ হাজার টাকা নিয়ে পকেটমাররা পালিয়ে যায়। ভিডিও ফুটেজ দেখে পকেটমারদের সনাক্ত করার কাজ এগিয়ে চলছে বলে তিনি জানান।
এদিকে ঈদকে সামনে রেখে এলাকায় তৎপর হয়ে উঠেছে পকেটমার ও ছিনতাইকারীরা। ঈদে এসব ব্যাংক প্রতিষ্ঠানগুলো বাড়তি কোন নিরাপত্তা ব্যবস্থা না নেয়ায় ছিনতাইয়ের নিরাপদ স্থান হিসেবে পকেটেমার ও ছিনতাইকারীরা বেছে নিয়েছে ব্যাংক প্রতিষ্ঠানগুলো।
বুধবার সকাল ১১টার দিকে উপজেলার কৃষ্ণনগর গ্রামের শাহজাহান আলী (৬০) নামের এক ব্যক্তি সোনালী ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলনের পর ৪/৫ জন ছিনতাইকারী ব্যাংকের ভিতর থেকে শাহজাহান আলীর উত্তোলনকৃত ২০ হাজার টাকা ছিনতাই করে নির্বিঘ্নে পালিয়ে গেলেও তাদেরকে আটক করা যায়নি।
তবে ছিনতাইয়ের দৃশ্যগুলো ব্যাংকে স্থাপনকৃত ক্লোজসার্কিট ক্যামেরায় ধারণকৃত রয়েছে। এ ঘটনার পর সাধারণ গ্রাহকদের মধ্যে ভীতি কাজ করায় ব্যাংক প্রতিষ্ঠানগুলোতে বাড়তি নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
ব্যবসায়ী কুদরত-ই-খোদা খোকন জানান, ঈদ উপলক্ষ্যে ব্যাংকের নিজস্ব নিরাপত্তা জোরদারের পাশাপাশি পুলিশের তৎপর থাকা উচিত। ব্যাংক প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন স্থান সমূহে পুলিশের টহল বৃদ্ধি করা উচিত বলে জানান প্রভাষক ময়নুল ইসলাম।
ইসলামী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার আজগর আলী জানান, ক্লোজসার্কিট ক্যামেরা স্থাপনের পাশাপাশি সার্বক্ষণিক নিরাপত্তায় একজনের স্থলে দু’জনকে স্থলাষিভিক্ত করা হয়েছে।
ওসি সিকদার আককাছ আলি জানান, সোনালী ব্যাংকের ঘটনার সাথে পকেটমাররা জড়িত থাকতে পারে। ৪/৫জন পকেটমার কিছু টাকা ফ্লোরে ছুড়ে ফেলে দিলে এটাকা শাহজাহান আলী নামে এক ব্যক্তি তুলতে গেলে এ সুযোগে তার পকেটে থাকা ২০ হাজার টাকা নিয়ে পকেটমাররা পালিয়ে যায়। ভিডিও ফুটেজ দেখে পকেটমারদের সনাক্ত করার কাজ এগিয়ে চলছে বলে তিনি জানান।