পাইকগাছা উপজেলার হরিঢালী-কপিলমুনি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে এ
পর্যন্ত ছয়বার তদন্ত হয়েছে। প্রতিবারই তাঁর বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির
প্রমাণও মিলেছে। কিন্তু তাঁকে শাস্তির মুখোমুখি করা যায়নি।
সর্বশেষ তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংসদীয় কমিটির হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ওই কলেজের নির্যাতিত শিক্ষকরা।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বরাবর লিখিত অভিযোগ উত্থাপন করেছেন হরিঢালী-কপিলমুনি মহিলা কলেজের এমপিওভুক্ত ৩৪ জন শিক্ষকের মধ্যে ২৯ জন। অভিযোগপত্রে কলেজ অধ্যক্ষ শেখ মেজবাহ উদ্দীনের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ, জালিয়াতি, ঘুষ গ্রহণ ও শিক্ষক-কর্মচারীদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণসহ নানা অনিয়মের দীর্ঘ ফিরিস্তি তুলে ধরা হয়েছে।
বারবার তদন্তে অনিয়ম-দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়া সত্ত্বেও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা কেন ওই অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে না তা খতিয়ে দেখার আবেদনও জানানো হয়েছে।
সর্বশেষ তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংসদীয় কমিটির হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ওই কলেজের নির্যাতিত শিক্ষকরা।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বরাবর লিখিত অভিযোগ উত্থাপন করেছেন হরিঢালী-কপিলমুনি মহিলা কলেজের এমপিওভুক্ত ৩৪ জন শিক্ষকের মধ্যে ২৯ জন। অভিযোগপত্রে কলেজ অধ্যক্ষ শেখ মেজবাহ উদ্দীনের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ, জালিয়াতি, ঘুষ গ্রহণ ও শিক্ষক-কর্মচারীদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণসহ নানা অনিয়মের দীর্ঘ ফিরিস্তি তুলে ধরা হয়েছে।
বারবার তদন্তে অনিয়ম-দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়া সত্ত্বেও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা কেন ওই অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে না তা খতিয়ে দেখার আবেদনও জানানো হয়েছে।