সর্ব দক্ষিণে সুন্দরবন উপকূলীয় প্রত্যন্ত জনপদ কয়রায় বিশ্বব্যাংকের
অর্থায়নে ১৩টি স্কুল-কাম সাইক্লোন শেল্টারের নির্মাণকাজ এগিয়ে চলেছে। ৩০
কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে এগুলোর নির্মাণকাজ আগামী ডিসেম্বর নাগাদ শেষ হলে
প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় উপজেলার ৩০ হাজারের বেশি মানুষ এখানে আশ্রয় নিতে
পারবে। এলজিইডির তত্ত্বাবধানে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান খালেক এন্টারপ্রাইজ ও ঢালী কন্সট্রাকশন সাইক্লোন শেল্টারগুলো নির্মাণ করছে।
উপজেলা প্রকৌশলী অফিস সূত্রে জানা গেছে, সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস, ঘূর্ণিঝড় ও বানের পানিতে প্রায়ই সময় উপকূলীয় অঞ্চল ভীষণভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হয়। ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড় সিডর ও ২০০৯ সালের ২৫ মে আইলা সুন্দরবন উপকূলে আঘাত আনলে গোটা অঞ্চল লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়।
এরপর সরকার উপকূলীয় জনসাধারণের নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্র গড়ে তুলতে প্রয়োজনীয় অর্থপ্রাপ্তিতে বিশ্বব্যাংকসহ দাতাসংস্থাগুলোর সহায়তা চান। সরকারের আহ্বানে সাড়া দিয়ে বিশ্বব্যাংকের উচ্চপর্যায়ের কয়েকটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকাগুলো পরিদর্শন শেষে মানুষের জানমাল রক্ষায় আশ্রয়কেন্দ্র গড়ে তুলতে সম্মত হন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কয়রা সদর ইউনিয়নের ৩নং কয়রা, ৫নং কয়রা, ৪নং কয়রা ও ৬নং কয়রা, দক্ষিণ বেদকাশি, উত্তর বেদকাশি, মহেশ্বরীপুর ও মহারাজপুরে ১৩টি স্কুল-কাম সাইক্লোন শেল্টারের নির্মাণকাজ ৭০ শতাংশ শেষ হয়েছে। ২৬ আগস্ট ৬নং কয়রা দ্বিতল ভবন সাইক্লোন শেল্টারটির ছাদ নির্মাণ চলাকালে বিপুলসংখ্যক নির্মাণ শ্রমিক, উপজেলা প্রকৌশলী দফতরের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও স্থানীয় জনসাধারণের সম্পৃক্ত ছিল লক্ষ্যণীয়।
এ সময় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান খালেক এন্টারপ্রাইজের ম্যানেজার রফিকুল ইসলাম, কন্সট্রাকশন ফার্মের ইঞ্জিনিয়ার সজল জোদ্দার জানান, সকল পর্যায়ে গুণগত মান রক্ষা করে সাইক্লোন শেল্টারগুলো তৈরি করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী কেএম ফারুক হোসেন বলেন, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে সাইক্লোন শেল্টারের নির্মাণকাজ শেষ হলে এগুলো ব্যবহারের জন্য খুলে দেয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. শামীম হাসান বলেন, স্কুল-কাম সাইক্লোন শেল্টারগুলোয় দুর্যোগের সময় আশ্রয়ের পাশাপাশি এখানে সারাবছর ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া করতে পারবে। এতে উপকূলীয় এলাকার সকল মানুষ উপকৃত হবে।
উপজেলা প্রকৌশলী অফিস সূত্রে জানা গেছে, সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস, ঘূর্ণিঝড় ও বানের পানিতে প্রায়ই সময় উপকূলীয় অঞ্চল ভীষণভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হয়। ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড় সিডর ও ২০০৯ সালের ২৫ মে আইলা সুন্দরবন উপকূলে আঘাত আনলে গোটা অঞ্চল লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়।
এরপর সরকার উপকূলীয় জনসাধারণের নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্র গড়ে তুলতে প্রয়োজনীয় অর্থপ্রাপ্তিতে বিশ্বব্যাংকসহ দাতাসংস্থাগুলোর সহায়তা চান। সরকারের আহ্বানে সাড়া দিয়ে বিশ্বব্যাংকের উচ্চপর্যায়ের কয়েকটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকাগুলো পরিদর্শন শেষে মানুষের জানমাল রক্ষায় আশ্রয়কেন্দ্র গড়ে তুলতে সম্মত হন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কয়রা সদর ইউনিয়নের ৩নং কয়রা, ৫নং কয়রা, ৪নং কয়রা ও ৬নং কয়রা, দক্ষিণ বেদকাশি, উত্তর বেদকাশি, মহেশ্বরীপুর ও মহারাজপুরে ১৩টি স্কুল-কাম সাইক্লোন শেল্টারের নির্মাণকাজ ৭০ শতাংশ শেষ হয়েছে। ২৬ আগস্ট ৬নং কয়রা দ্বিতল ভবন সাইক্লোন শেল্টারটির ছাদ নির্মাণ চলাকালে বিপুলসংখ্যক নির্মাণ শ্রমিক, উপজেলা প্রকৌশলী দফতরের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও স্থানীয় জনসাধারণের সম্পৃক্ত ছিল লক্ষ্যণীয়।
এ সময় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান খালেক এন্টারপ্রাইজের ম্যানেজার রফিকুল ইসলাম, কন্সট্রাকশন ফার্মের ইঞ্জিনিয়ার সজল জোদ্দার জানান, সকল পর্যায়ে গুণগত মান রক্ষা করে সাইক্লোন শেল্টারগুলো তৈরি করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী কেএম ফারুক হোসেন বলেন, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে সাইক্লোন শেল্টারের নির্মাণকাজ শেষ হলে এগুলো ব্যবহারের জন্য খুলে দেয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. শামীম হাসান বলেন, স্কুল-কাম সাইক্লোন শেল্টারগুলোয় দুর্যোগের সময় আশ্রয়ের পাশাপাশি এখানে সারাবছর ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া করতে পারবে। এতে উপকূলীয় এলাকার সকল মানুষ উপকৃত হবে।