অব্যাহত লোডশেডিংয়ে নাকাল পাইকগাছাবাসী, ব্যহত হচ্ছে উন্নয়ন কর্মকান্ড
পাইকগাছায় পল্লী বিদ্যুতের ঘন ঘন ট্রিপ ও দীর্ঘস্থায়ী লোডশেডিংয়ের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত ও সার্বিক কার্যক্রম বিঘ্নিত হচ্ছে। খুলনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অধীনস্থ জোনাল অফিসের আওতাধীন (পাইকগাছা-কয়রা) প্রায় ৪০ হাজার গ্রাহক রয়েছেন। বিদ্যুৎ প্রাপ্তিতে এ অঞ্চলের গ্রাহকরা চরম বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন।
স্থানীয় গ্রাহকদের অভিযোগ, দিনে ১০ থেকে ১৫ বার
বিদ্যুৎ আসা যাওয়া করে। আকাশে মেঘ জমতে দেখলেই বিদ্যুৎ চলে যায়। বিদ্যুৎ
চলে গেলে ফিরে আসার কোন লক্ষণ দেখা যায় না। বিদ্যুতের এই খাম খেয়ালীপনায়
গ্রাহকদের জীবন যাত্রা মারাত্মকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। নাকাল হয়ে পড়েছে
পাইকগাছাবাসী।
ঘন ঘন ট্রিপ ও দীর্ঘস্থায়ী লোডশেডিংয়ের ফলে ব্যবসা
বানিজ্যে ধস নেমেছে। শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া থমকে গেছে। বিদ্যুৎ ঠিক মত না
থাকায় বরফ মিলগুলিতে বরফ উৎপাদন হচ্ছে না। এর ফলে পাইকগাছা অঞ্চলের
রপ্তানিযোগ্য চিংড়িসহ অন্যান্য মাছ ঠিকমত সংরক্ষণ না করতে পারায় ব্যবসায়ীরা
মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
পৌর বাজারের কম্পিউটার ও স্টুডিও ব্যবসায়ীরা বলেন, প্রতিদিন সকাল থেকে দুপুরের মধ্যে ৪/৫ বার বিদ্যুতের লোডশেডিং চলে। সন্ধ্যার পর বিদ্যুৎ চলে যায়, রাত ৯টায় আসে।
বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের কারণে যে সব ঔষধ ফ্রিজে রাখা হয় তা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। প্যাথলজি ব্যবসায়ীরা বলেন, বিদ্যুৎ না থাকায় রোগিদের পরীক্ষা নীরিক্ষার কার্যক্রম সময়মত করা যাচ্ছে না। এর ফলে চিকিৎসা সেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
সন্ধ্যায় বিদ্যুৎ না থাকায় শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় মারাত্মক বিঘ্ন সৃষ্টি হওয়ায় অভিভাবক মহল তাদের ভবিষ্যত নিয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। পল্লী বিদ্যুতের সীমাহীন লোডশেডিংয়ের হাত থেকে রেহাই পেতে পাইকগাছা জোনাল অফিস, খুলনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিসহ উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন এলাকার গ্রাহকরা।
পৌর বাজারের কম্পিউটার ও স্টুডিও ব্যবসায়ীরা বলেন, প্রতিদিন সকাল থেকে দুপুরের মধ্যে ৪/৫ বার বিদ্যুতের লোডশেডিং চলে। সন্ধ্যার পর বিদ্যুৎ চলে যায়, রাত ৯টায় আসে।
বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের কারণে যে সব ঔষধ ফ্রিজে রাখা হয় তা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। প্যাথলজি ব্যবসায়ীরা বলেন, বিদ্যুৎ না থাকায় রোগিদের পরীক্ষা নীরিক্ষার কার্যক্রম সময়মত করা যাচ্ছে না। এর ফলে চিকিৎসা সেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
সন্ধ্যায় বিদ্যুৎ না থাকায় শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় মারাত্মক বিঘ্ন সৃষ্টি হওয়ায় অভিভাবক মহল তাদের ভবিষ্যত নিয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। পল্লী বিদ্যুতের সীমাহীন লোডশেডিংয়ের হাত থেকে রেহাই পেতে পাইকগাছা জোনাল অফিস, খুলনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিসহ উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন এলাকার গ্রাহকরা।
