পাইকগাছা পৌরসভার গা ঘেঁষা শিবসা নদীর নাব্যতা হ্রাস পাওয়ায় নদীতে ভাটার
সময় কড়ূলিয়া-ওয়াপদা খেয়াঘাট দিয়ে পারাপার হতে চরম দুর্ভোগের শিকার হতে
হচ্ছে জনসাধারণকে। খেয়াঘাট এলাকায় বিস্তীর্ণ চর জেগে ওঠায় ও উত্তর পাড়ে কোন ঘাট না থাকায় পারাপাররত যাত্রীদের হাটুকাঁদা মাড়িয়ে পাড়ে উঠতে হচ্ছে।
এদিকে পৌরসভাধীন কড়ূলিয়া খেয়াঘাটটি প্রতি বছর কর্তৃপক্ষ নামমাত্র টাকায় ইজারা প্রদান করায় ঘাট মেরামতের ব্যাপারে তেমন কোন আগ্রহ লক্ষ্য করা যাচ্ছেনা বলে জানা গেছে।
এদিকে পৌরসভাধীন কড়ূলিয়া খেয়াঘাটটি প্রতি বছর কর্তৃপক্ষ নামমাত্র টাকায় ইজারা প্রদান করায় ঘাট মেরামতের ব্যাপারে তেমন কোন আগ্রহ লক্ষ্য করা যাচ্ছেনা বলে জানা গেছে।
কড়ূলিয়া গ্রামের বাসিন্দা ও পৌর বাজারের
কাঁকড়া ব্যবসায়ী অজয় মন্ডল, গণেশ মন্ডল, পরিমল মন্ডল, মনোজ মন্ডল, দিলীপ
মন্ডল ও খোকন মন্ডল বলেন, প্রতিদিন কড়ূলিয়া গ্রাম থেকে দু’শতাধিক মানুষ ওই
খেয়াঘাট পার হয়ে উপজেলা সদরে আসে ব্যবসা-বাণিজ্যসহ নানা কাজে।
তাছাড়া কোমলমতি ছোট-বড় প্রায় অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থীরাও প্রতিদিন যাতায়াত করছে উক্ত খেয়াঘাট দিয়ে। নদীর উত্তর পাড়ে সুষ্ঠু যাতায়াতের ব্যবস্থা না থাকায় প্রায়ই ছাত্র-ছাত্রীদের জামাকাপড়, বাই-খাতাপত্র ভিজে নষ্ট হচ্ছে।
এলাকাবাসী জানান, যেহেতু নামমাত্র টাকায় ঘাটটি ইজারা প্রদান করা হয়, সেহেতু ইজারা না দিয়ে খেয়াঘাটটি উম্মুক্ত রাখলে আমরা (এলাকাবাসি) নিজেরাই ঘাট সংস্কারের মাধ্যমে সুষ্ঠু যাতায়াতের ব্যবস্থা করে নেব। অবশ্য এই মর্মে অতিসম্প্রতি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে লিখিত আবেদনও করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে পৌর মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর বলেন, বিষয়টি পরিষদের মাসিক সভায় উত্থাপন করা হবে। সেখানে কারো আপত্তি না থাকলে ইজারা বাতিলপূর্বক খেয়াঘাটটি উম্মুক্ত ঘোষণা করার ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
তাছাড়া কোমলমতি ছোট-বড় প্রায় অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থীরাও প্রতিদিন যাতায়াত করছে উক্ত খেয়াঘাট দিয়ে। নদীর উত্তর পাড়ে সুষ্ঠু যাতায়াতের ব্যবস্থা না থাকায় প্রায়ই ছাত্র-ছাত্রীদের জামাকাপড়, বাই-খাতাপত্র ভিজে নষ্ট হচ্ছে।
এলাকাবাসী জানান, যেহেতু নামমাত্র টাকায় ঘাটটি ইজারা প্রদান করা হয়, সেহেতু ইজারা না দিয়ে খেয়াঘাটটি উম্মুক্ত রাখলে আমরা (এলাকাবাসি) নিজেরাই ঘাট সংস্কারের মাধ্যমে সুষ্ঠু যাতায়াতের ব্যবস্থা করে নেব। অবশ্য এই মর্মে অতিসম্প্রতি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে লিখিত আবেদনও করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে পৌর মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর বলেন, বিষয়টি পরিষদের মাসিক সভায় উত্থাপন করা হবে। সেখানে কারো আপত্তি না থাকলে ইজারা বাতিলপূর্বক খেয়াঘাটটি উম্মুক্ত ঘোষণা করার ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।