অবশেষে জেলা কারাগারে আট মাসের হাজতবাসী মাসুদুর রহমান রিমুর নাম চার্জশীট
থেকে বাদ পড়ছে। আট মাসের তদন্তে প্রমাণ পাওয়া যায় গাছ কাটার সঙ্গে তার
সম্পৃক্ততা নেই। ডিসেম্বরে সরকার বিরোধী আন্দোলনে রাস্তার পাশে রাস্তা ও
গাছ কাটার সময় সে কারাগারে আটক ছিল।
পাইকগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শিকদার আক্কাস আলীর জানান, গেল বছরের ১৩ ডিসেম্বর রাস্তা ও গাছ টাকা মামলা রিমুর সম্পৃক্ততা নেই। এ ব্যাপারে আদালত সিদ্ধান্ত নেবে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মোঃ জালাল উদ্দিন জানান, সাক্ষীদের তথ্যের ভিত্তিতে বাতিখালী গ্রামের মাসুদুর রহমান রিমুর নাম অন্তর্ভূক্ত হয়। আট মাসের তদন্তে প্রমাণ পাওয়া যায় ঘটনার দিনে সে জেলা কারাগারে আটক ছিল। চার্জশীট থেকে তার নাম বাদ পড়বে।
উল্লেখ্য, পাইকগাছা উপজেলার বাতিখালী গ্রামের মাসুদুর রহমান রিমু একটি মামলায় গেল বছরের ১৪ নভেম্বর জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়। ২৭ জানুয়ারি তার জামিন হয়। জেল হাজতে থাকাকালীন সময় উপজেলার মানিকতলা মোড়ে গাছ কাটা মামলায় তাকে আসামি হয়।
পাইকগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শিকদার আক্কাস আলীর জানান, গেল বছরের ১৩ ডিসেম্বর রাস্তা ও গাছ টাকা মামলা রিমুর সম্পৃক্ততা নেই। এ ব্যাপারে আদালত সিদ্ধান্ত নেবে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মোঃ জালাল উদ্দিন জানান, সাক্ষীদের তথ্যের ভিত্তিতে বাতিখালী গ্রামের মাসুদুর রহমান রিমুর নাম অন্তর্ভূক্ত হয়। আট মাসের তদন্তে প্রমাণ পাওয়া যায় ঘটনার দিনে সে জেলা কারাগারে আটক ছিল। চার্জশীট থেকে তার নাম বাদ পড়বে।
উল্লেখ্য, পাইকগাছা উপজেলার বাতিখালী গ্রামের মাসুদুর রহমান রিমু একটি মামলায় গেল বছরের ১৪ নভেম্বর জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়। ২৭ জানুয়ারি তার জামিন হয়। জেল হাজতে থাকাকালীন সময় উপজেলার মানিকতলা মোড়ে গাছ কাটা মামলায় তাকে আসামি হয়।