''অর্পা’র মা, আমার মেয়েটিকে কষ্ট দিওনা, আমি আর তোমার কাছে কিছইু চাইবো
না।'' স্ত্রীর উপর অভিমান করে এক সন্তানের জনক রিপ্রেজেন্টেটিভ লিটন
আত্মহত্যা করার পূর্বে একটি চিরকুটে স্ত্রীর উদ্দেশ্যে উপরোক্ত কথাটি লিখে যান।
শুধু তাই নয়, অন্য একটি চিরকুটে মাকে উদ্দেশ্য করে লিখে যান ''মা আমাকে ক্ষমা করো……।'' অভিমান করে আত্মহত্যার ঘটনাটি ঘটেছে খুলনার কপিলমুনিতে। লিটন দাশ কপিলমুনির ফকিরবাসা মোড় এলাকার সুকুমার দাশের ছেলে।
শুধু তাই নয়, অন্য একটি চিরকুটে মাকে উদ্দেশ্য করে লিখে যান ''মা আমাকে ক্ষমা করো……।'' অভিমান করে আত্মহত্যার ঘটনাটি ঘটেছে খুলনার কপিলমুনিতে। লিটন দাশ কপিলমুনির ফকিরবাসা মোড় এলাকার সুকুমার দাশের ছেলে।
জানা
যায়, ৩৩ বছর বয়সী কপিলমুনির লিটন দাশ একমি ওষুধ কোম্পানীতে
রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে কর্মরত ছিলেন। দাম্পত্য জীবনে লিটন ৩ বছর বয়সী
কন্যা অর্পার জনক। চাকুরী জীবনে সবকিছু ঠিকঠাকভাবে চললেও স্ত্রীর সাথে
মনোমালিন্যের সূত্র ধরে অভিমান করে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কপিলমুনির রেজাকপুর
গ্রামের একটি মৎস্য ঘেরের পাশে তুতে পান করেন।
এ সময় অসহ্য যন্ত্রনায় চিৎকারে পাশের লোকজন ছুটে এসে তাকে কপিলমুনি হাসপাতালে নেয়। সেখানে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন। লিটনের শরীরের পরিহিত পোশাকের পকেটে তার মা ও স্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে লেখা চিরকুট পাওয়া যায়। এদিকে বুধবার মৃতদেহ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এ সময় অসহ্য যন্ত্রনায় চিৎকারে পাশের লোকজন ছুটে এসে তাকে কপিলমুনি হাসপাতালে নেয়। সেখানে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন। লিটনের শরীরের পরিহিত পোশাকের পকেটে তার মা ও স্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে লেখা চিরকুট পাওয়া যায়। এদিকে বুধবার মৃতদেহ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।