শিববাড়ি ও চাঁদআলী ব্রীজের ইজারাদার কর্তৃক
নির্ধারিত টোল আদায়ের ফলে বিপাকে পড়েছে যাত্রীবাহী বাসসহ যানবাহন
সংশ্লিষ্টরা। পাইকগাছা-কয়রা মাত্র ৩৩ কিলোমিটার সড়কে দু’টি ব্রীজে টোল দিতে
গিয়ে রীতিমত হিমশিম খাচ্ছেন বিশেষ করে
যাত্রীবাহী বাসের মালিক ও কর্মচারীরা। কেননা আয়ের তুলনায় খরচ অনেক বেশি,
সেহেতু অত্র সড়কে যাত্রীবাহী বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে বলে আশংকা
প্রকাশ করেছেন মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দ।
সংশ্লিষ্ট
সূত্রে জানা গেছে, সড়ক ও জনপদ বিভাগ খুলনার নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয়
থেকে সম্প্রতি চাঁদআলী ব্রীজের টোল আদায়ের যে তালিকা দেয়া হয়েছে তাতে একবার
পার হলে হেভী ট্রাক/ট্যাংকলরী-১৫০ টাকা, বড় বাস-৮০ টাকা, মিডিয়াম
ট্রাক/মিডিয়াম বাস-৭০ টাকা, মাইক্রোবাস/ছোট ট্রাক-৪০ টাকা, ইউটিলিটি
ভেহিক্যাল/পিকআপ/জীপ-১৫ টাকা, প্রাইভেট কার- ১৫ টাকা, অটোরিক্সা-১০ টাকা ও
মোটরসাইকেল-৫ টাকা।
খুলনা বাস-মিনিবাস মালিক সমিতির পাইকগাছা আঞ্চলিক সভাপতি অধ্যপক মোঃ আজিজুর রহমান বলেন, পাইকগাছা থেকে কয়রা সদর মাত্র ৩৩ কিলোমিটার পথ। এই সামান্য দূরত্বে শিববাড়ি ও চাঁদআলী পৃথক দু’টি ব্রীজ। পাইকগাছা থেকে কয়রা যেতে (৭০+৭০)১৪০ টাকা ও ফিরতে একই ১৪০ টাকা মোট আসা-যাওয়া মিলে ব্রীজের টোল ২৮০ টাকা দিতে হবে। তিনি ক্ষোভের সাথে আরো বলেন, রাস্তায় যেহারে অবৈধ যানবাহন যেমন নসিমন-করিমন-ইজিবাইক ও মহেন্দ্র’র দৌরাত্ম বৃদ্ধি পেয়েছে, সেক্ষেত্রে যাত্রীবাহী বাসের যাত্রীর সংখ্যা কমে গিয়ে ইনকামও অনেক কমেছে। বর্তমানে একটি বাস পাইকগাছা থেকে কয়রা ও কয়রা থেকে পাইকগাছা আসা-যাওয়া করে ওই বাসের মহাজন তো দূরে থাক বাসের চালকসহ অন্যান্য কর্মচারীর খোরাকী ও বেতনের টাকা রাখাও মুশকিল হয়ে পড়েছে।
মালিক সমিতির লাইন সেক্রেটারী শেখ জাহিদুল ইসলাম বলেন, দু’ব্রীজের টোলের হার যদি না কমানো হয় এবং প্রধান সড়কে অবৈধ যানবাহনগুলোর চলাচল বন্ধ না করা হয় তাহলে পাইকগাছা-কয়রা সড়কে যাত্রীবাহী বাস চলাচল বন্ধ রাখা ছাড়া উপায় থাকবে না।
খুলনা বাস-মিনিবাস মালিক সমিতির পাইকগাছা আঞ্চলিক সভাপতি অধ্যপক মোঃ আজিজুর রহমান বলেন, পাইকগাছা থেকে কয়রা সদর মাত্র ৩৩ কিলোমিটার পথ। এই সামান্য দূরত্বে শিববাড়ি ও চাঁদআলী পৃথক দু’টি ব্রীজ। পাইকগাছা থেকে কয়রা যেতে (৭০+৭০)১৪০ টাকা ও ফিরতে একই ১৪০ টাকা মোট আসা-যাওয়া মিলে ব্রীজের টোল ২৮০ টাকা দিতে হবে। তিনি ক্ষোভের সাথে আরো বলেন, রাস্তায় যেহারে অবৈধ যানবাহন যেমন নসিমন-করিমন-ইজিবাইক ও মহেন্দ্র’র দৌরাত্ম বৃদ্ধি পেয়েছে, সেক্ষেত্রে যাত্রীবাহী বাসের যাত্রীর সংখ্যা কমে গিয়ে ইনকামও অনেক কমেছে। বর্তমানে একটি বাস পাইকগাছা থেকে কয়রা ও কয়রা থেকে পাইকগাছা আসা-যাওয়া করে ওই বাসের মহাজন তো দূরে থাক বাসের চালকসহ অন্যান্য কর্মচারীর খোরাকী ও বেতনের টাকা রাখাও মুশকিল হয়ে পড়েছে।
মালিক সমিতির লাইন সেক্রেটারী শেখ জাহিদুল ইসলাম বলেন, দু’ব্রীজের টোলের হার যদি না কমানো হয় এবং প্রধান সড়কে অবৈধ যানবাহনগুলোর চলাচল বন্ধ না করা হয় তাহলে পাইকগাছা-কয়রা সড়কে যাত্রীবাহী বাস চলাচল বন্ধ রাখা ছাড়া উপায় থাকবে না।