সড়ক ও জনপথ বিভাগ কর্তৃক পাইকগাছার শিববাটী
ও কয়রার চাঁদআলী ব্রীজের টোলের হার অস্বাভাবিকহারে বৃদ্ধি করায় বিপাকে
পড়েছেন যানবাহন মালিকরা। আগামী পহেলা জুলাই থেকে শিববাড়ি ও চাঁদআলী ব্রীজের ইজারাদার কর্তৃক নির্ধারিত বর্ধিত টোল আদায়ের ঘোষণা দেয়া হয়েছে।
পাইকগাছা থেকে কয়রা মাত্র ৩৩ কিলোমিটার সড়কে দু’টি ব্রীজের টোল দিতে গিয়ে
রীতিমত হিমশিম খেতে হবে যানবাহন মালিকদের। এদিকে টোলের হার তুলনামূলক অনেক
বেশি হওয়ায় অত্র সড়কে যাত্রীবাহী বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে বলে আশংকা
প্রকাশ করেছেন মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সড়ক ও জনপদ বিভাগ খুলনার নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয় থেকে সম্প্রতি শিববাটী ব্রীজের টোল আদায়ের যে তালিকা দেয়া হয়েছে তাতে একবার পার হলে ট্যাংক লরী-১৬০ টাকা, ট্রাক (৫ টন ও তদুর্ধ) ১৬০ টাকা, ট্রাক (৫ টনের নিচে) ১৪০ টাকা, বাস-১৪০ টাকা, কোষ্টার/মিনিবাস-৭০ টাকা, পিকআপ-৬০ টাকা, মাইক্রোবাস-৫৫ টাকা, জীপ/প্রাইভেট কার-৪০ টাকা, যন্ত্রচালিত থ্রি হুইলার-২০ টাকা, ভ্যান/রিক্সা-১০ টাকা ও মোটর সাইকেল-১০ টাকা করে।
খুলনা মিনিবাস মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দ ক্ষোভের সাথে বলেন, পাইকগাছা থেকে কয়রা সদর মাত্র ৩৩ কিলোমিটার পথ। এই সামান্য দূরত্বে শিববাটী ও চাঁদআলী পৃথক দু’টি ব্রীজ রয়েছে। পাইকগাছা থেকে কয়রা যেতে (৭০+৭০)১৪০ টাকা ও ফিরতে একইভাবে ১৪০ টাকা মোট আসা-যাওয়া মিলে শুধুমাত্র ব্রীজের টোল বাবদ ২৮০ টাকা দিতে হবে। রাস্তায় যেহারে অবৈধ যানবাহন যেমন নসিমন-করিমন-ইজিবাইক ও মহেন্দ্র’র দৌরাত্ম বৃদ্ধি পেয়েছে, সেক্ষেত্রে যাত্রীবাহী বাসের যাত্রীর সংখ্যা কমে গিয়ে ইনকামও অনেক কমে গেছে। বর্তমান একটি যাত্রীবাহী বাস পাইকগাছা থেকে কয়রা ও কয়রা থেকে পাইকগাছা আসা-যাওয়া করে ওই বাসের মহাজন তো দূরে থাক বাসের চালকসহ অন্যান্য কর্মচারীর খোরাকী ও বেতনের টাকা রাখাও মুশকিল হয়ে পড়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সড়ক ও জনপদ বিভাগ খুলনার নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয় থেকে সম্প্রতি শিববাটী ব্রীজের টোল আদায়ের যে তালিকা দেয়া হয়েছে তাতে একবার পার হলে ট্যাংক লরী-১৬০ টাকা, ট্রাক (৫ টন ও তদুর্ধ) ১৬০ টাকা, ট্রাক (৫ টনের নিচে) ১৪০ টাকা, বাস-১৪০ টাকা, কোষ্টার/মিনিবাস-৭০ টাকা, পিকআপ-৬০ টাকা, মাইক্রোবাস-৫৫ টাকা, জীপ/প্রাইভেট কার-৪০ টাকা, যন্ত্রচালিত থ্রি হুইলার-২০ টাকা, ভ্যান/রিক্সা-১০ টাকা ও মোটর সাইকেল-১০ টাকা করে।
খুলনা মিনিবাস মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দ ক্ষোভের সাথে বলেন, পাইকগাছা থেকে কয়রা সদর মাত্র ৩৩ কিলোমিটার পথ। এই সামান্য দূরত্বে শিববাটী ও চাঁদআলী পৃথক দু’টি ব্রীজ রয়েছে। পাইকগাছা থেকে কয়রা যেতে (৭০+৭০)১৪০ টাকা ও ফিরতে একইভাবে ১৪০ টাকা মোট আসা-যাওয়া মিলে শুধুমাত্র ব্রীজের টোল বাবদ ২৮০ টাকা দিতে হবে। রাস্তায় যেহারে অবৈধ যানবাহন যেমন নসিমন-করিমন-ইজিবাইক ও মহেন্দ্র’র দৌরাত্ম বৃদ্ধি পেয়েছে, সেক্ষেত্রে যাত্রীবাহী বাসের যাত্রীর সংখ্যা কমে গিয়ে ইনকামও অনেক কমে গেছে। বর্তমান একটি যাত্রীবাহী বাস পাইকগাছা থেকে কয়রা ও কয়রা থেকে পাইকগাছা আসা-যাওয়া করে ওই বাসের মহাজন তো দূরে থাক বাসের চালকসহ অন্যান্য কর্মচারীর খোরাকী ও বেতনের টাকা রাখাও মুশকিল হয়ে পড়েছে।