মাদকে গ্রাস করেছে পাইকগাছা উপজেলার যুব সমাজকে।
মাদক সেবনকারীর সংখ্যা দিন দিন যেমন হুঁ-হুঁ করে বাড়ছে, তেমনি ব্যবসায়ীর
সংখ্যাও বেড়ে চলেছে সমানুপাতিক হারে। পৌর এলাকা তথা উপজেলায় চিহ্নিত অসংখ্য স্পটে অনেকটা প্রকাশ্যেই বিকিকিনি চলছে ফেনসিডিল, গাঁজা ও হেরোইন। পৌর সদরে ভ্রাম্যমাণ মাদক বিক্রেতাও রয়েছে অনেক।
অভিযোগ রয়েছে, থানা পুলিশ এদেরকে গ্রেফতার তো দূরের কথা এসব মাদক
বিক্রেতাদের মনের ভুলে ছুঁয়েও দেখে না। মাঝেমধ্যে খুলনা থেকে মাদকদ্রব্য
নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা এসে অভিযান চালিয়ে মাদক বিক্রেতাদের
গ্রেফতার করে থাকলেও তা শুধু ‘আই ওয়াশ’ বলে মন্তব্য করেছেন অনেকে। কেননা
এলাকার মাদক সম্রাট হিসাবে চিহ্নিত যারা তারা বেশিরভাগ সময়ই থাকছে
ধরাছোঁয়ার বাইরে।
মাদক নিয়ে পাইকগাছায় প্রায়ই বিভিন্ন মুখোরোচক ঘটনা শোনা যায়। আর তার মূল কারণ হলো রাস্তাঘাটে যেখানে সেখানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে থাকতে দেখা যায় ফেনসিডিলের বোতল। এলাকার অনেকের ধারনা মাদক সেবনকারীর তুলনায় এখানে ব্যবসায়ীর সংখ্যা হয়তোবা অনেক বেশি।
বর্তমানে মাদক নিয়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছে এক প্যাথলজি ব্যবসায়ীর নাম। সঞ্জিব মন্ডল (৩২) নামের ওই প্যাথলোজি ব্যবসায়ী গত ২৪ জুন সন্ধ্যায় সাতক্ষীরার ভোমরা ইউনিয়নের শ্রীরামপুর গ্রাম থেকে ৩০ বোতল ফেনসিডিলসহ সদর থানার এএসআই সফিকের কাছে ধরা পড়ে সাতক্ষীরা জেলহাজতে রয়েছে।
সাতক্ষীরা থানার এএসআই সফিক বলেন, দু’টি মোটর সাইকেলে চারজন প্রচুর পরিমান ফেনসিডিল নিয়ে যাচ্ছে এমন খবরের ভিত্তিতে পথে তাদের গতিরোধ করা হয়। এসময় অন্য তিনজন পালিয়ে যেতে সক্ষম হলেও ৩০ বোতল ফেনসিডিলসহ সঞ্জিব মন্ডলকে আটক করা হয়। এঘটনায় ধৃত সঞ্জিব মন্ডল ও তার সহযোগী প্রিন্স এর নামে থানায় মাদকদ্রব্য আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এছাড়া পালিয়ে যাওয়া তিনজনের মধ্যে অন্য দু’জন হলো শিমুল ও জায়গীরমহল গ্রামের ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল চালক শরিফুল। তবে ধৃত সঞ্জিব মামলা দায়েরের আগে শিমুর ও শরিফুলের নাম গোপন করেছিল বলে এএসআই সফিক জানিয়েছেন।
মাদক নিয়ে পাইকগাছায় প্রায়ই বিভিন্ন মুখোরোচক ঘটনা শোনা যায়। আর তার মূল কারণ হলো রাস্তাঘাটে যেখানে সেখানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে থাকতে দেখা যায় ফেনসিডিলের বোতল। এলাকার অনেকের ধারনা মাদক সেবনকারীর তুলনায় এখানে ব্যবসায়ীর সংখ্যা হয়তোবা অনেক বেশি।
বর্তমানে মাদক নিয়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছে এক প্যাথলজি ব্যবসায়ীর নাম। সঞ্জিব মন্ডল (৩২) নামের ওই প্যাথলোজি ব্যবসায়ী গত ২৪ জুন সন্ধ্যায় সাতক্ষীরার ভোমরা ইউনিয়নের শ্রীরামপুর গ্রাম থেকে ৩০ বোতল ফেনসিডিলসহ সদর থানার এএসআই সফিকের কাছে ধরা পড়ে সাতক্ষীরা জেলহাজতে রয়েছে।
সাতক্ষীরা থানার এএসআই সফিক বলেন, দু’টি মোটর সাইকেলে চারজন প্রচুর পরিমান ফেনসিডিল নিয়ে যাচ্ছে এমন খবরের ভিত্তিতে পথে তাদের গতিরোধ করা হয়। এসময় অন্য তিনজন পালিয়ে যেতে সক্ষম হলেও ৩০ বোতল ফেনসিডিলসহ সঞ্জিব মন্ডলকে আটক করা হয়। এঘটনায় ধৃত সঞ্জিব মন্ডল ও তার সহযোগী প্রিন্স এর নামে থানায় মাদকদ্রব্য আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এছাড়া পালিয়ে যাওয়া তিনজনের মধ্যে অন্য দু’জন হলো শিমুল ও জায়গীরমহল গ্রামের ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল চালক শরিফুল। তবে ধৃত সঞ্জিব মামলা দায়েরের আগে শিমুর ও শরিফুলের নাম গোপন করেছিল বলে এএসআই সফিক জানিয়েছেন।