পাইকগাছা পৌর শহরে যানজট এখন প্রধানতম সমস্যায় রূপ নিয়েছে। যানজটের কারনে
বাজার এলাকায় প্রবেশ করাই দায় হয়ে পড়েছে। শুধু বাজার এলাকা নয় পৌর
বাসষ্ট্যান্ড (জিরোপয়েন্ট) থেকে পৌর বাজার পর্যন্ত প্রায় সোয়া এক কিলোমিটার
রাস্তা জুড়ে সারাক্ষণ যানজট লেগেই রয়েছে।
পৌর কর্তৃপক্ষের নির্দেশ বা ঘোষণা উপেক্ষা করে পৌর বাজার এলাকায় (ডাকবাংলো-বটতলা) প্রধান সড়ক সংলগ্ন দোকানীরা রাস্তার উপরে ট্রাক, পিকআপ ও ঠেলাগাড়ী রেখে (রড-সিমেন্ট) মালামাল লোড-আনলোড করছেন। ফলে যানজটের পাশাপাশি জনসাধারনের চলাচলে মারাত্মক বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে। অথচ এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের দায়দায়িত্ব শুধু ঘোষণা পর্যন্তই সীমাবদ্ধ রয়ে গেছে।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, হাসপাতাল ক্রস রোড (প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের উত্তর পাশে) এলাকায় ওয়ার্কশপ দোকানীরা রাস্তার পাশেই ফুটপাত দখল করে ওয়েল্ডিংয়ের কাজ করছে এবং লোহার পাত দিয়ে নির্মিত বিভিন্ন সামগ্রী রাস্তা জুড়েই রাখা হয়েছে। একই মার্কেটের অন্যান্য দোকানের সামনে ফুটপাত দখল করে ভ্যান-বাইসাইকেল, মোটরসাইকেল মোরামতের কাজ করছে মিস্ত্রীরা।
শুধু তাই’না প্রধান সড়কের পাশেই রাস্তা জুড়ে বিভিন্ন স’মিল ও ফার্নিচারের দোকানীরা বড় বড় গাছ ফেলে রেখেছে, এমনকি বিক্রির জন্য ইট-বালিও সাজিয়েও রাখা হয়েছে রাস্তার উপর।
কোর্টরাস্তা ত্রিমোহিনী মোড়ে সারাক্ষণ যানজট লেগেই রয়েছে। যাত্রীবাহী নসিমন ও ভ্যান যত্রতত্র পার্কিং করে রাখা হয় এখানে। ব্যস্ততম এই সড়ক দিয়ে শিশু বিদ্যালয়, গার্লস স্কুল, পাইকগাছা সিনিয়র মাদ্রাসা, পাবলিক লাইব্রেরী, পৃথক তিনটি আদালত ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরসহ একাধিক সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্টদের যাতায়াত করতে হয়।
অত্র মোড়েই রয়েছে বাতিখালী সার্বজনীন পূজা মন্দির। সর্বপরী কোর্ট রাস্তা মোড় সংলগ্ন ঢাকাগামী পরিবহন কাউন্টারগুলো স্থাপিত হওয়ায় বিশেষ করে দুপুরের পর থেকে জনসমাগম ঘটে মাত্রাতিরিক্তভাবে।
পৌরবাসীর অভিমত, বিষয়টি যাদের দেখার কথা তারা কেউ দেখছেন না, অথবা দেখেও না দেখার ভান করে আছেন, বিধায় জনদুর্ভোগ লোপ নয় দিন দিন শুধু বৃদ্ধিই পাচ্ছে।
পৌর কর্তৃপক্ষের নির্দেশ বা ঘোষণা উপেক্ষা করে পৌর বাজার এলাকায় (ডাকবাংলো-বটতলা) প্রধান সড়ক সংলগ্ন দোকানীরা রাস্তার উপরে ট্রাক, পিকআপ ও ঠেলাগাড়ী রেখে (রড-সিমেন্ট) মালামাল লোড-আনলোড করছেন। ফলে যানজটের পাশাপাশি জনসাধারনের চলাচলে মারাত্মক বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে। অথচ এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের দায়দায়িত্ব শুধু ঘোষণা পর্যন্তই সীমাবদ্ধ রয়ে গেছে।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, হাসপাতাল ক্রস রোড (প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের উত্তর পাশে) এলাকায় ওয়ার্কশপ দোকানীরা রাস্তার পাশেই ফুটপাত দখল করে ওয়েল্ডিংয়ের কাজ করছে এবং লোহার পাত দিয়ে নির্মিত বিভিন্ন সামগ্রী রাস্তা জুড়েই রাখা হয়েছে। একই মার্কেটের অন্যান্য দোকানের সামনে ফুটপাত দখল করে ভ্যান-বাইসাইকেল, মোটরসাইকেল মোরামতের কাজ করছে মিস্ত্রীরা।
শুধু তাই’না প্রধান সড়কের পাশেই রাস্তা জুড়ে বিভিন্ন স’মিল ও ফার্নিচারের দোকানীরা বড় বড় গাছ ফেলে রেখেছে, এমনকি বিক্রির জন্য ইট-বালিও সাজিয়েও রাখা হয়েছে রাস্তার উপর।
কোর্টরাস্তা ত্রিমোহিনী মোড়ে সারাক্ষণ যানজট লেগেই রয়েছে। যাত্রীবাহী নসিমন ও ভ্যান যত্রতত্র পার্কিং করে রাখা হয় এখানে। ব্যস্ততম এই সড়ক দিয়ে শিশু বিদ্যালয়, গার্লস স্কুল, পাইকগাছা সিনিয়র মাদ্রাসা, পাবলিক লাইব্রেরী, পৃথক তিনটি আদালত ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরসহ একাধিক সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্টদের যাতায়াত করতে হয়।
অত্র মোড়েই রয়েছে বাতিখালী সার্বজনীন পূজা মন্দির। সর্বপরী কোর্ট রাস্তা মোড় সংলগ্ন ঢাকাগামী পরিবহন কাউন্টারগুলো স্থাপিত হওয়ায় বিশেষ করে দুপুরের পর থেকে জনসমাগম ঘটে মাত্রাতিরিক্তভাবে।
পৌরবাসীর অভিমত, বিষয়টি যাদের দেখার কথা তারা কেউ দেখছেন না, অথবা দেখেও না দেখার ভান করে আছেন, বিধায় জনদুর্ভোগ লোপ নয় দিন দিন শুধু বৃদ্ধিই পাচ্ছে।