কপিলমুনি দীপশিখা বহুমুখী সমবায় সমিতির বিরুদ্ধে গ্রাহক হয়রানির গুরুতর
অভিযোগ উঠেছে। সঞ্চয়কৃত টাকা না পেয়ে অবশেষে ভূক্তভোগী সমিতির গ্রাহক
কপিলমুনির তাপস সাধুর স্ত্রী সুনিতা সাধু (৩৮) সভাপতি কমল মজুমদার ও
সম্পাদক মেঘনাথ বিশ্বাসের নামে পাইকগাছা বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল
ম্যাজিসট্রেট এর আদালতে মামলা করেছেন।
বিজ্ঞ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে পাইকগাছা সমবায় কর্মকর্তার নিকট তদন্ত দিয়েছেন। এদিকে এতসব অপকর্ম করেও সভাপতি সম্পাদক রয়েছেন বহাল তবিয়তে।
মামলা সূত্রে প্রকাশ, পাইকগাছা উপজেলার কপিলমুনি বাজারে দীপশিখা বহুমুখি সমবায় সমিতি নামে তথা কথিত সমিতি খুলে অসহায় গরীবের রক্ত চুষে আসছেন কর্মকর্তাদ্বয়। সমিতির সভাপতি সম্পাদকের নিকট মামলার বাদী সুনিতা সঞ্চয় খোলেন। ওই সঞ্চয় পত্রে তার জমা হয় লভ্যাংশ’সহ ৪৫০০ টাকা।
মামলার স্বাক্ষী তাপস সাধুর ছেলে সুমন সাধুর লভ্যাংশসহ ২৯০০ টাকা, তপন সাধুর ছেলে অমিত সাধুর লভ্যাংশ সহ ১১,১৬০ টাকা, তপন সাধুর স্ত্রী মিরা সাধুর ১০,২০০ টাকা পাওনা হয়। কিন্তু কর্র্তৃপক্ষ (সভাপতি/ সম্পাদক) গ্রাহকদের ওয়াদা অনুযায়ী টাকা দেন নি। শুধু তাই নয়, টাকা দিতে অস্বীকার করে অশালীন ভাষায় গালী দেওয়াসহ জীবন নাশের হুমকি প্রদর্শণ করেন।
আলোচিত কপিলমুনি দীপশিখা বহুমুখী সমবায় সমিতির গ্রাহক হয়রানির ইতিহাস এখানেই শেষ নয়, সভাপতি কোমল মজুমদার ও সম্পাদক মেঘনাথ বিশ্বাস শত শত গ্রাহকের সাথে এভাবে প্রতারণা করে চলেছেন। ‘আর্থিক নিরাপত্তাই আমাদের অঙ্গিকার’ এ শ্লোগান নিয়ে কার্যক্রম শুরু করলেও তাদের কর্মকান্ড যেন উল্টোটা।
এলাকার নিম্ন শ্রেণীর মানুষ থেকে শুরু করে বাজারের অসংখ্য ব্যবসায়ী এ সমিতিতে আর্থিক লেনদেন শুরু করেন। তিল তিল করে জমানো টাকা তারা সঞ্চয় করতে থাকেন সমিতিতে। বর্তমানে গ্রাহকদের জমাকৃত টাকা নিয়ম-অনুযায়ী যথা সময়ে লভ্যাংশসহ ফেরৎ দিচ্ছেন না তারা। বিভিন্ন তাল বাহানা করে চলেছে সমিতি কর্তৃপক্ষ।
বিজ্ঞ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে পাইকগাছা সমবায় কর্মকর্তার নিকট তদন্ত দিয়েছেন। এদিকে এতসব অপকর্ম করেও সভাপতি সম্পাদক রয়েছেন বহাল তবিয়তে।
মামলা সূত্রে প্রকাশ, পাইকগাছা উপজেলার কপিলমুনি বাজারে দীপশিখা বহুমুখি সমবায় সমিতি নামে তথা কথিত সমিতি খুলে অসহায় গরীবের রক্ত চুষে আসছেন কর্মকর্তাদ্বয়। সমিতির সভাপতি সম্পাদকের নিকট মামলার বাদী সুনিতা সঞ্চয় খোলেন। ওই সঞ্চয় পত্রে তার জমা হয় লভ্যাংশ’সহ ৪৫০০ টাকা।
মামলার স্বাক্ষী তাপস সাধুর ছেলে সুমন সাধুর লভ্যাংশসহ ২৯০০ টাকা, তপন সাধুর ছেলে অমিত সাধুর লভ্যাংশ সহ ১১,১৬০ টাকা, তপন সাধুর স্ত্রী মিরা সাধুর ১০,২০০ টাকা পাওনা হয়। কিন্তু কর্র্তৃপক্ষ (সভাপতি/ সম্পাদক) গ্রাহকদের ওয়াদা অনুযায়ী টাকা দেন নি। শুধু তাই নয়, টাকা দিতে অস্বীকার করে অশালীন ভাষায় গালী দেওয়াসহ জীবন নাশের হুমকি প্রদর্শণ করেন।
আলোচিত কপিলমুনি দীপশিখা বহুমুখী সমবায় সমিতির গ্রাহক হয়রানির ইতিহাস এখানেই শেষ নয়, সভাপতি কোমল মজুমদার ও সম্পাদক মেঘনাথ বিশ্বাস শত শত গ্রাহকের সাথে এভাবে প্রতারণা করে চলেছেন। ‘আর্থিক নিরাপত্তাই আমাদের অঙ্গিকার’ এ শ্লোগান নিয়ে কার্যক্রম শুরু করলেও তাদের কর্মকান্ড যেন উল্টোটা।
এলাকার নিম্ন শ্রেণীর মানুষ থেকে শুরু করে বাজারের অসংখ্য ব্যবসায়ী এ সমিতিতে আর্থিক লেনদেন শুরু করেন। তিল তিল করে জমানো টাকা তারা সঞ্চয় করতে থাকেন সমিতিতে। বর্তমানে গ্রাহকদের জমাকৃত টাকা নিয়ম-অনুযায়ী যথা সময়ে লভ্যাংশসহ ফেরৎ দিচ্ছেন না তারা। বিভিন্ন তাল বাহানা করে চলেছে সমিতি কর্তৃপক্ষ।