আসন্ন ঈদকে সামনে রেখে সারাদেশে যোগাযোগ মন্ত্রী রাস্তা সংস্কারে বেশ
আটঘাট বেঁধে মাঠে নেমেছেন। সে মাফিক কোথাও কোথাও দৃশ্যমান কিছু কাজও হচ্ছে।
তবে প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুত আইলা দুর্গত খুলনার পাইকগাছা-আঠারোমাইল
সড়কের বেহাল দশা কাটেনি। খোদ যোগাযোগমন্ত্রী সরেজমিন পরিদর্শনের পর বছর
গড়িয়ে গেলেও সংস্কার কাজের তেমন অগ্রগতি হয়নি। ফলে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নাড়ির
টানে বাড়ি ফেরা সাধারণ মানুষ আতঙ্কে ভুগছেন।
স্থানীয়রা জানান, খুলনা, সাতক্ষীরা ও যশোরসহ দেশের
বিভিন্ন স্থানের সঙ্গে সাতক্ষীরার তালা উপজেলার চারটি, খুলনার পাইকগাছা
উপজেলার একটি পৌরসভাসহ ১১টি ও কয়রা উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের যোগাযোগের
একমাত্র মাধ্যম আঠারো মাইল-পাইকগাছা সড়ক। আষাঢ় মাস থেকে অগ্রহায়ণ মাস
পর্যন্ত ছয় মাস এই রাস্তা কপোতাক্ষের উপচে পড়া পানির নিচে তলিয়ে থাকে। বাকি
ছয় মাস ভাঙাচোরা গর্তে ভরা বিধ্বস্ত রাস্তায় যানবাহন চলে অত্যন্ত
ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, আঠারো মাইল-পাইকগাছা সড়ক পুরোটাই গর্তে ভরা। কোথাও ভালো নেই। দেশের মূল ভূখন্ডের সঙ্গে দক্ষিণ জনপদের তিনটি উপজেলার ২২টি ইউনিয়নের ১৫ লাখ মানুষের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম হলো দুর্দশাগ্রস্ত এ রাস্তাটি। এলাকার সব শ্রেণী ও পেশার মানুষের এক কথা, সড়কের ও দুরাবস্থার কারণে উপকূলীয় এলাকাটি বিচ্ছিন্ন জনপদে পরিণত হয়েছে।
৩৩ কিলোমিটার দীর্ঘ সড়কটির কপিলমুনি থেকে আঠারো মাইল পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার চলাচলের একবারেই অযোগ্য হয়ে পড়েছে। তালা উপজেলা সদর থেকে পাইকগাছার গোলাবাটি এবং তালার গোনালী-খৈতলা এলাকার অবস্থা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাকগুলো চলার সময় বারে বারে গর্তে পড়ে উল্টে পড়ছে। মৌসুমের সামান্য বৃষ্টিতে রাস্তা গর্তগুলোতে পানি জমে ডোবার পরিণত হয়।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, সড়কটির এ সমস্যা নতুন বা দু’এক বছরের না। সড়ক উন্নয়নের নামে মাঝে মধ্যে কাজ হয় ঠিকই, কিন্তু তা এতোই জোড়াতালি দেয়া যে অল্প সময়ের মধ্যে নষ্ট হয়ে যায়। গত বছর কোটি টাকা ব্যয়ে বর্ষা মৌসুমে কাজ করা হয়েছিল। কিন্তু বর্ষা যেতে না যেতেই সে কাজের চিহ্ন আর চোখে পড়ছে না।
খুলনা সড়ক বিভাগের অতিরিক্ত নির্বাহী প্রকৌশলী কাজী মোহাম্মদ আলী জানান, সড়ক সংস্কারের কাজ চলছে। তবে এ প্রতিবেদকের প্রশ্নের উত্তর সুকৌশলে এড়িয়ে গিয়ে বিস্তারিত জানতে নির্বাহী প্রকৌশলীর সাথে যোগাযোগের পরামর্শ দেন। তবে তাঁর পরামর্শ অনুযায়ী নির্বাহী প্রকৌশলীর সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, আঠারো মাইল-পাইকগাছা সড়ক পুরোটাই গর্তে ভরা। কোথাও ভালো নেই। দেশের মূল ভূখন্ডের সঙ্গে দক্ষিণ জনপদের তিনটি উপজেলার ২২টি ইউনিয়নের ১৫ লাখ মানুষের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম হলো দুর্দশাগ্রস্ত এ রাস্তাটি। এলাকার সব শ্রেণী ও পেশার মানুষের এক কথা, সড়কের ও দুরাবস্থার কারণে উপকূলীয় এলাকাটি বিচ্ছিন্ন জনপদে পরিণত হয়েছে।
৩৩ কিলোমিটার দীর্ঘ সড়কটির কপিলমুনি থেকে আঠারো মাইল পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার চলাচলের একবারেই অযোগ্য হয়ে পড়েছে। তালা উপজেলা সদর থেকে পাইকগাছার গোলাবাটি এবং তালার গোনালী-খৈতলা এলাকার অবস্থা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাকগুলো চলার সময় বারে বারে গর্তে পড়ে উল্টে পড়ছে। মৌসুমের সামান্য বৃষ্টিতে রাস্তা গর্তগুলোতে পানি জমে ডোবার পরিণত হয়।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, সড়কটির এ সমস্যা নতুন বা দু’এক বছরের না। সড়ক উন্নয়নের নামে মাঝে মধ্যে কাজ হয় ঠিকই, কিন্তু তা এতোই জোড়াতালি দেয়া যে অল্প সময়ের মধ্যে নষ্ট হয়ে যায়। গত বছর কোটি টাকা ব্যয়ে বর্ষা মৌসুমে কাজ করা হয়েছিল। কিন্তু বর্ষা যেতে না যেতেই সে কাজের চিহ্ন আর চোখে পড়ছে না।
খুলনা সড়ক বিভাগের অতিরিক্ত নির্বাহী প্রকৌশলী কাজী মোহাম্মদ আলী জানান, সড়ক সংস্কারের কাজ চলছে। তবে এ প্রতিবেদকের প্রশ্নের উত্তর সুকৌশলে এড়িয়ে গিয়ে বিস্তারিত জানতে নির্বাহী প্রকৌশলীর সাথে যোগাযোগের পরামর্শ দেন। তবে তাঁর পরামর্শ অনুযায়ী নির্বাহী প্রকৌশলীর সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।