দক্ষিণ খুলনার মানুষের যোগাযোগের একটি অন্যতম রুট
বাঁকা-শ্রীকন্ঠপুর-কাটাখালী রোড। কিন্তু অতিসম্প্রতি এই রাস্তায় গিয়ে দেখা
গেছে যে, রাস্তার যে বেহাল দশা তাতে একে রাস্তা না বলে খানাখন্দ বলাই বেশি মানানসই।
শ্রীকন্ঠপুর মাঝের পাড়া থেকে বাঁকা গনেষের দোকান মোড় পর্যন্ত ২.৫ কিলোমিটার রাস্তায় অন্তত ডজন খানেরও বেশি জায়গায় বড় বড় খানাখন্দ ও গর্ত দেখা গেছে। তবে সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা শ্রীকন্ঠপুর দিঘীর পুকুর সংলগ্ন জায়গাটি।
শ্রীকন্ঠপুর মাঝের পাড়া থেকে বাঁকা গনেষের দোকান মোড় পর্যন্ত ২.৫ কিলোমিটার রাস্তায় অন্তত ডজন খানেরও বেশি জায়গায় বড় বড় খানাখন্দ ও গর্ত দেখা গেছে। তবে সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা শ্রীকন্ঠপুর দিঘীর পুকুর সংলগ্ন জায়গাটি।
এখানে প্রতি দিন শত শত ভ্যান, সাইকেল, মোটরসাইকেল, অটো,
করিমন ও নছিমনের মত যানবাহন দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। আহত আর হতাহত এখানে
নিত্যদিনের ঘটনা। ফলে এ অঞ্চলের মানুষের জীবনে নেমে এসেছে অসহনীয় দুর্ভোগ।
কিন্তু এ অঞ্চলের মানুষ কি অভিভাবকহীন? তাদের কি কোন জনপ্রতিনিধি নেই? সত্যিই আজ তাদের দুঃখ দেখার কেউ নেই।
স্থানীয় প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি ও নের্তৃবৃন্দের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি আপনারা জনগণের কষ্ট একটু উপলব্ধি করুন। আপনারাই পারেন জনগণের দুঃখ-কষ্ট লাঘব করতে, এ দায়িত্ব আপনাদেরই।
পরিশেষে বলতে চাই, "রাস্তা আর কতটুকু খারাপ হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ হবে নির্লজ্জ, জনগনের জন্য কিছু করিতে চাহিয়া করিতে পারিনাই, শুধু নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার।"
কিন্তু এ অঞ্চলের মানুষ কি অভিভাবকহীন? তাদের কি কোন জনপ্রতিনিধি নেই? সত্যিই আজ তাদের দুঃখ দেখার কেউ নেই।
স্থানীয় প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি ও নের্তৃবৃন্দের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি আপনারা জনগণের কষ্ট একটু উপলব্ধি করুন। আপনারাই পারেন জনগণের দুঃখ-কষ্ট লাঘব করতে, এ দায়িত্ব আপনাদেরই।
পরিশেষে বলতে চাই, "রাস্তা আর কতটুকু খারাপ হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ হবে নির্লজ্জ, জনগনের জন্য কিছু করিতে চাহিয়া করিতে পারিনাই, শুধু নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার।"