সম্প্রতি হরিঢালী ও কপিলমুনিতে পাগলা কুকুরের উপদ্রব বৃদ্ধি পেয়েছে। সব
বয়সের পথচারীকে কামড়ানোসহ অসংখ্যক ছাগল ভেড়া তাড়িয়ে ধরে মেরে ফেলায় সর্বত্র
এখন কুকুর আতংক বিরাজ করছে।
এলাকাবাসী সুত্রে প্রকাশ, পাইকগাছা
উপজেলার হরিঢালী ও কপিলমুনি ইউনিয়নের প্রায় সর্বত্র এক শ্রেণীর পাগলা
কুকুরের উপদ্রব মারাত্মক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব কুকুর গুলো রাস্তায়
নির্বিঘ্নে পথচলা শিশু থেকে বৃদ্ধ বয়সের মানুষকে দৌঁড়ে এসে আকস্মিক ভাবে
কামড়িয়ে দিচ্ছে। কুকুরের আক্রমনের শিকার অনেকেই রক্তাক্ত জখম হয়ে বর্তমান
ডাক্তারের চিকিৎসাধীন আছেন।
এ ছাড়া গ্রাম অঞ্চলের বেধে রাখা পোষা ছাগল ভেড়া, কখনো ছেড়ে রাখা পোষা ছাগল ও গরুর বাছুরকে তাড়িয়ে ধরে কামড়িয়ে মেরে ফেলছে। হরিঢালী এলাকার ব্যবসায়ী হায়বাত আলীর ২টি ছাগল জীবিত খেয়ে ফেলেছে। গতকাল দুপুরে খোকন নামের ৫ বছরের শিশুকে পিছন থেকে পায়ে কামড় দিয়ে রক্তাক্ত জখম করেছে।
সরকারি ভাবে এ সব বেওয়ারিশ কুকুর নিধন করার কার্যক্রম থাকলেও তা উপজেলা ও পৌরসভা অভ্যান্তরে সীমাবদ্ধ থাকায় বর্তমানে গ্রামাঞ্চলে বেওয়ারিশ ও পাগলা কুকুরের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। ২টি ইউনিয়নের সর্বত্র বলা যায় বর্তমানে কুকুর আতংক বিরাজ করছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগি এলাকাবাসী।
এ ছাড়া গ্রাম অঞ্চলের বেধে রাখা পোষা ছাগল ভেড়া, কখনো ছেড়ে রাখা পোষা ছাগল ও গরুর বাছুরকে তাড়িয়ে ধরে কামড়িয়ে মেরে ফেলছে। হরিঢালী এলাকার ব্যবসায়ী হায়বাত আলীর ২টি ছাগল জীবিত খেয়ে ফেলেছে। গতকাল দুপুরে খোকন নামের ৫ বছরের শিশুকে পিছন থেকে পায়ে কামড় দিয়ে রক্তাক্ত জখম করেছে।
সরকারি ভাবে এ সব বেওয়ারিশ কুকুর নিধন করার কার্যক্রম থাকলেও তা উপজেলা ও পৌরসভা অভ্যান্তরে সীমাবদ্ধ থাকায় বর্তমানে গ্রামাঞ্চলে বেওয়ারিশ ও পাগলা কুকুরের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। ২টি ইউনিয়নের সর্বত্র বলা যায় বর্তমানে কুকুর আতংক বিরাজ করছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগি এলাকাবাসী।
