পাইকগাছায় প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বাল্যবিবাহ থেকে রক্ষা পেল ৭ম শ্রেণীর এক
স্কুল ছাত্রী। এ ঘটনায় প্রশাসনকে অভিনন্দন জানিয়েছে পাইকগাছা শিশু অধিকার
সংরক্ষন ও সাংবাদিক ফোরামসহ পাইকগাছার প্রথম এবং দ্রুততম অনলাইন নিউজ পোর্টাল ভয়েস অফ পাইকগাছা।
জানা গেছে, ঘটনার দিন বৃহস্পতিবার উপজেলার কপিলমুনি ইউনিয়নের বিরাশী গ্রামের মোঃ বক্কর গাজী তার ৭ম শ্রেনীতে পড়ুয়া কন্যার ঘটা করে বিয়ের আয়োজন করা হয়। বিয়ের দিন যথাসময়ে আশাশুনি এলাকা থেকে বর পক্ষের লোকজন উপস্থিত হলে বিয়ের পূর্ব মুহুর্তে এ খবর জানতে পেরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ কবির উদ্দিন ছাত্রীর পিতা-মাতাকে উপজেলা পরিষদে তলব করেন।
পরে সংশ্লিষ্ট এলাকার ইউপি সদস্য ফজিলাতুন্নেছাসহ অন্যান্য ইউপি সদস্যের উপস্থিতিতে বিয়ে না দেয়ার শর্তে অঙ্গিকারনামা নিয়ে তাদেরকে ছেড়ে দেয়া হয়। এ খবর জানতে পেরে বর পক্ষের লোকজন খাওয়া দাওয়া করে খালি হাতে ফিরে যায় বলে এলাকাবাসী জানায়।
জানা গেছে, ঘটনার দিন বৃহস্পতিবার উপজেলার কপিলমুনি ইউনিয়নের বিরাশী গ্রামের মোঃ বক্কর গাজী তার ৭ম শ্রেনীতে পড়ুয়া কন্যার ঘটা করে বিয়ের আয়োজন করা হয়। বিয়ের দিন যথাসময়ে আশাশুনি এলাকা থেকে বর পক্ষের লোকজন উপস্থিত হলে বিয়ের পূর্ব মুহুর্তে এ খবর জানতে পেরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ কবির উদ্দিন ছাত্রীর পিতা-মাতাকে উপজেলা পরিষদে তলব করেন।
পরে সংশ্লিষ্ট এলাকার ইউপি সদস্য ফজিলাতুন্নেছাসহ অন্যান্য ইউপি সদস্যের উপস্থিতিতে বিয়ে না দেয়ার শর্তে অঙ্গিকারনামা নিয়ে তাদেরকে ছেড়ে দেয়া হয়। এ খবর জানতে পেরে বর পক্ষের লোকজন খাওয়া দাওয়া করে খালি হাতে ফিরে যায় বলে এলাকাবাসী জানায়।