পাইকগাছার
দেলুটি ইউনিয়ন পুর্বের সংসদীয় সীমানা খুলনা-৬ আসনে ফিরে আসায় দ্বৈত শাসন
থেকে রেহায় পেল এলাকাবাসী। গতকাল মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে অপীল
শুনানী শেষে সংশ্লিষ্ঠ কর্র্তৃপক্ষ এ আদেশ দেন। এ রায়ের ফলে দেলুটিবাসীর
মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে। প্রায় ২৫ হাজার জনগোষ্টির দেলুটি ইউনিয়নটি ১৯৭০
সাল থেকে ২০০১ সালের সংসদীয় নির্বাচন পর্যন্ত খুলনা-৬ (পাইকগাছা-কয়রা)
আসনের অন্তর্ভুক্ত ছিল। দীর্ঘ এ সময়ে পাইকগাছার সাথে ইউনিয়নবাসীর
রাজনৈতিক, প্রশাসনকি, যাতয়াত, শিক্ষা, চিকিৎসা সহ নানান বিষয়ে মেরুবন্ধন
সৃষ্ঠি হয়।
কিন্তু, ২০০৮ সালের সংসদীয় নির্বাচনের সময় এ ইউনিয়নটিকে কেটে খুলনা-১ (বটিয়াঘাটা-দাকোপ) আসনের সাথে সংযুক্ত করা হলে সর্ম্পকের বিচ্ছেদ ঘটে। আবার ২০০৯ সালের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দেলুটি ইউনিয়নের ভোটাররা পাইকগাছা উপজেলার ভোটার হিসাবে ভোট প্রদান করেন।
সংসদীয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে একটি এলাকার অধীনে এবং উপজেলা নির্বাচনে অন্য একটি সংসদীয় এলাকার অধীনে থাকার কারণে এই ইউনিয়নের জনগণ গত চার বছর ধরে দ্বৈত শাসনের কবলে পড়ে প্রতিনিয়ত নাগরিক সেবা পেতে নানা ধরনের ভোগান্তির শিকার হন। এলাকায় কোনো সহিংসতার সৃষ্টি হলে বিপত্তি ঘটে।
প্রতিকারের জন্য এসব ক্ষেত্রে একপক্ষ যান খুলনা-৬ আসনের এমপি কিংবা পাইকগাছা উপজেলা চেয়ারম্যানের কাছে, আর অন্যপক্ষ যান খুলনা-১ আসনের এমপির কাছে। এসব ক্ষেত্রে অনেক সময়ই বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। দু’পক্ষের দ্বিমুখী তদ্বিরে প্রশাসনের কমকর্তারাও অনেক সময় বিপাকে পড়েন। পর্যবেক্ষনে দেখা গেছে গত ৪ বছরে দ্বৈত শাসনের কারণে ইউনিয়নটির উল্লেখযোগ্য উন্নয়নমূলক কাজ হয়নি।
ঘাত প্রতিঘাতের পর এই ইউনিয়নটিকে খুলনা-৬ আসনে ফিরিয়ে আনার জন্য জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি গাজী মোহাম্মদ আলী নির্বাচন কমিশনের বরাবরে আবেদন জানালে নির্বাচন কমিশন খুলনা-৬ আসনের সাথে সংযুক্ত করার প্রাথমিক রায় ঘোষনা দেন।
কমিশনের এ ঘোষনা পেয়ে স্থানীয় কয়েকজন আপত্তি জানালে নির্বাচন কমিশনে ছিল চুড়ান্ত শুানানির দিন। শুনানি শেষে আগামী সংসদ নির্বাচনে কমিশন দেলুটিকে খুলনা-১ আসন থেকে কেটে পুর্বের সীমানা খুলনা-৬ আসনে অন্তুর্ভুক্ত করার আদেশ দেন।
কিন্তু, ২০০৮ সালের সংসদীয় নির্বাচনের সময় এ ইউনিয়নটিকে কেটে খুলনা-১ (বটিয়াঘাটা-দাকোপ) আসনের সাথে সংযুক্ত করা হলে সর্ম্পকের বিচ্ছেদ ঘটে। আবার ২০০৯ সালের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দেলুটি ইউনিয়নের ভোটাররা পাইকগাছা উপজেলার ভোটার হিসাবে ভোট প্রদান করেন।
সংসদীয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে একটি এলাকার অধীনে এবং উপজেলা নির্বাচনে অন্য একটি সংসদীয় এলাকার অধীনে থাকার কারণে এই ইউনিয়নের জনগণ গত চার বছর ধরে দ্বৈত শাসনের কবলে পড়ে প্রতিনিয়ত নাগরিক সেবা পেতে নানা ধরনের ভোগান্তির শিকার হন। এলাকায় কোনো সহিংসতার সৃষ্টি হলে বিপত্তি ঘটে।
প্রতিকারের জন্য এসব ক্ষেত্রে একপক্ষ যান খুলনা-৬ আসনের এমপি কিংবা পাইকগাছা উপজেলা চেয়ারম্যানের কাছে, আর অন্যপক্ষ যান খুলনা-১ আসনের এমপির কাছে। এসব ক্ষেত্রে অনেক সময়ই বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। দু’পক্ষের দ্বিমুখী তদ্বিরে প্রশাসনের কমকর্তারাও অনেক সময় বিপাকে পড়েন। পর্যবেক্ষনে দেখা গেছে গত ৪ বছরে দ্বৈত শাসনের কারণে ইউনিয়নটির উল্লেখযোগ্য উন্নয়নমূলক কাজ হয়নি।
ঘাত প্রতিঘাতের পর এই ইউনিয়নটিকে খুলনা-৬ আসনে ফিরিয়ে আনার জন্য জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি গাজী মোহাম্মদ আলী নির্বাচন কমিশনের বরাবরে আবেদন জানালে নির্বাচন কমিশন খুলনা-৬ আসনের সাথে সংযুক্ত করার প্রাথমিক রায় ঘোষনা দেন।
কমিশনের এ ঘোষনা পেয়ে স্থানীয় কয়েকজন আপত্তি জানালে নির্বাচন কমিশনে ছিল চুড়ান্ত শুানানির দিন। শুনানি শেষে আগামী সংসদ নির্বাচনে কমিশন দেলুটিকে খুলনা-১ আসন থেকে কেটে পুর্বের সীমানা খুলনা-৬ আসনে অন্তুর্ভুক্ত করার আদেশ দেন।