পাইকগাছা উপজেলার অন্তর্গত ঐতিহ্যবাহী
কপিলমুনি সাবপোষ্ট অফিসের (কোড নং-৯২৮২) বর্তমানে বেহাল দশা। ভবনের বিভিন্ন
স্থানে দেখা দিয়েছে ফাটল, অফিসের জনবলও নেই পর্যাপ্ত।
জানা যায়, দানবীর স্বর্গীয় রায় সাহেব বিনোদ বিহারী সাধু কর্তৃক কপিলমুনি (বিনোদগঞ্জ) বাজার প্রতিষ্ঠার পর থেকে ৬০/৬৫ বছর যাবৎ সাব পোষ্ট অফিস অত্রাঞ্চলের লক্ষ লক্ষ মানুষের সেবায় কাজ করে চলেছে। পাইকগাছা-খুলনা সড়কের সন্নিকটে আনুমানিক ২০ বছর পূর্বে কপিলমুনি বাজারের মধ্যভাগে কলেজ রোডে ৯ শতাংশ জমির উপর অবস্থিত পোষ্ট অফিসটি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এক কক্ষ বিশিষ্ট ভবনের অফিসটিতে চলে আসছিল পাইকগাছাসহ ৩টি থানার অনেকাংশের মানুষের সেবা দানের কাজ।
জানা যায়, দানবীর স্বর্গীয় রায় সাহেব বিনোদ বিহারী সাধু কর্তৃক কপিলমুনি (বিনোদগঞ্জ) বাজার প্রতিষ্ঠার পর থেকে ৬০/৬৫ বছর যাবৎ সাব পোষ্ট অফিস অত্রাঞ্চলের লক্ষ লক্ষ মানুষের সেবায় কাজ করে চলেছে। পাইকগাছা-খুলনা সড়কের সন্নিকটে আনুমানিক ২০ বছর পূর্বে কপিলমুনি বাজারের মধ্যভাগে কলেজ রোডে ৯ শতাংশ জমির উপর অবস্থিত পোষ্ট অফিসটি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এক কক্ষ বিশিষ্ট ভবনের অফিসটিতে চলে আসছিল পাইকগাছাসহ ৩টি থানার অনেকাংশের মানুষের সেবা দানের কাজ।
কিন্তু সম্প্রতি
অফিস ভবনটির ছাদে কয়েক জায়গায় ফাঁটল দেখা দিয়েছে। খুয়ে খুয়ে পড়ছে
প্লাষ্টার। এছাড়া সীমানা প্রাচীর ও গেটের অবস্থাও খুবই নাজুক। পোষ্ট অফিস ও
সীমানা প্রাচীরের এ ভগ্নদশায় সচেতন এলাকাবাসী উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
জানালা দরজা দেখলে মনে হয় কোন সেকালের ঘর। অফিস কক্ষে অত্যন্ত মূল্যবান
কাগজ-পত্রাদী ও সরকারী সম্পদ থাকায় অফিস ভবনটি সংষ্কার তথা আধুনিকায়ন এখন
সময়ের দাবীতে পরিণত হয়েছে।
এখানেই শেষ নয়, অত্যন্ত জনবহুল এলাকা কপিলমুনির জনগুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট অফিসে সরেজমিনে গেলে দেখা যায়, অফিসের সামনে ও ভেতরে অসংখ্য মানুষ সেবা নিতে দাঁড়িয়ে আছেন। কেউ এসেছেন মানিট্রান্সফার (ইএমওএমএমও) করতে, আবার কেউ এসেছেন ডাকবীমা, রাজস্ব টিকিট, জি,ই,পি সাধারণ হিসাবের কাজে। সকলেই পোষ্ট মাস্টার ও পোষ্টম্যানকে বলছেন “আমাকে আগে দিন, আমি খুব ব্যস্থ আছি” আবার কেউবা বলছেন “আমি অনেক দূর থেকে এসেছি আমাকে একটু ছাড়িয়ে দিন।”
কিন্তু এতো গুলো লোকের কাজ করবে মাত্র দু’জন মানুষ। যেটা অনেকটা অসম্ভব। কিন্তু তার পর ও নিরলসভাবে পোষ্ট অফিসের পোষ্ট মাষ্টার ও পোষ্টম্যান কাজ করে চলেছেন। সরকারি নীতি অনুযায়ী অফিস সময় ৯টা থেকে ৫টা পর্যন্ত হলেও কখনো কখনো দেখা যায় দিনের সকল লেনদেনের হিসাবের ইতি টানতে সন্ধ্যা হয়ে যায় তাদের। পোষ্ট অফিস ভবন জরাজীর্ন, সীমানা প্রাচীরের বেহাল দশা ও অফিসের জনবল সংকট, সবমিলে যেন অবস্থাটা হ-য-ব-র-ল। তাই এলাকার সর্বস্তরের মানুষ পোষ্ট অফিস ভবন আধুনিকায়নসহ জনবল বৃদ্ধির জন্য সংশিষ্ট উদ্ধর্তন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এখানেই শেষ নয়, অত্যন্ত জনবহুল এলাকা কপিলমুনির জনগুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট অফিসে সরেজমিনে গেলে দেখা যায়, অফিসের সামনে ও ভেতরে অসংখ্য মানুষ সেবা নিতে দাঁড়িয়ে আছেন। কেউ এসেছেন মানিট্রান্সফার (ইএমওএমএমও) করতে, আবার কেউ এসেছেন ডাকবীমা, রাজস্ব টিকিট, জি,ই,পি সাধারণ হিসাবের কাজে। সকলেই পোষ্ট মাস্টার ও পোষ্টম্যানকে বলছেন “আমাকে আগে দিন, আমি খুব ব্যস্থ আছি” আবার কেউবা বলছেন “আমি অনেক দূর থেকে এসেছি আমাকে একটু ছাড়িয়ে দিন।”
কিন্তু এতো গুলো লোকের কাজ করবে মাত্র দু’জন মানুষ। যেটা অনেকটা অসম্ভব। কিন্তু তার পর ও নিরলসভাবে পোষ্ট অফিসের পোষ্ট মাষ্টার ও পোষ্টম্যান কাজ করে চলেছেন। সরকারি নীতি অনুযায়ী অফিস সময় ৯টা থেকে ৫টা পর্যন্ত হলেও কখনো কখনো দেখা যায় দিনের সকল লেনদেনের হিসাবের ইতি টানতে সন্ধ্যা হয়ে যায় তাদের। পোষ্ট অফিস ভবন জরাজীর্ন, সীমানা প্রাচীরের বেহাল দশা ও অফিসের জনবল সংকট, সবমিলে যেন অবস্থাটা হ-য-ব-র-ল। তাই এলাকার সর্বস্তরের মানুষ পোষ্ট অফিস ভবন আধুনিকায়নসহ জনবল বৃদ্ধির জন্য সংশিষ্ট উদ্ধর্তন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।