পাইকগাছায়
আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভায় গৃহীত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন না হওয়ায় পুলিশ
প্রশাসনের উপর ক্ষোভ প্রকাশ করে উপজেলা আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা বয়কট করলেন
১০ ইউপি চেয়ারম্যান। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার সকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে।
সুত্রমতে, প্রতিমাসের ন্যায় সোমবার সকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে চলতি জুন মাসের উপজেলা আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভার শুরুতেই ইউপি চেয়ারম্যানরা বিগত কয়েকটি সভার এলাকার সন্ত্রাসী কর্মকান্ড প্রতিরোধে গৃহিত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন প্রসংগে থানাপুলিশের ভূমিকা জানতে চাইলে থানা পুলিশ সন্তোষজনক কোন উত্তর দিতে না পারায় তাৎক্ষনিকভাবে উপস্থিত সকল ইউপি চেয়ারম্যান একযোগে সভা বয়কট করেন।
উল্লেখ্য, ইতোপূর্বে সোলাদানা ইউনিয়নের একাধিক মামলার আসামী খালিয়ারচক গ্রামের গোলক চন্দ্র মন্ডলের গ্রেফতার, কপিলমুনি ইউনিয়নের প্রতাপকাটি গ্রামের লাচ্চু ওরফে হঠাৎ বাবু’র সন্ত্রাসী কর্মকান্ড বন্ধ, গদাইপুর ইউনিয়নের ছদ্মবেশি বাবুকে আটক, রাড়ুলী ইউনিয়নের ইভটিজিং মামলার বাদীর বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, লতা ইউনিয়নে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড, ও তদন্ত ছাড়াই জনপ্রতিনিধির বিরুদ্ধে জনৈক পুলিশ কর্মকর্তা কর্তৃক প্রসিকিউশন প্রদান, এবং সর্বশেষ সম্প্রতি সন্ত্রাসী কর্তৃক লস্কর ইউনিয়ন পরিষদে হামলা ও ইউপি সদস্য এবং গ্রামপুলিশকে মারপিটের ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার আসামীকে গ্রেফতার না করার মত আলোচিত নানা বিষয় উপজেলা আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভায় গৃহিত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন না করায় দীর্ঘদিন ধরে ইউপি চেয়ারম্যানদের সাথে মতবিরোধ চলে আসছে।
এ ব্যাপারে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড বন্ধে পুলিশের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধের অভিযোগই সভা বয়কটের অন্যতম কারন বলে উপজেলা ইউপি চেয়ারম্যান এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও কপিলমুনি ইউপি চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন ডাবলু জানান। এসব অভিযোগ বিষয়ে গত ৪ দিন পূর্বে হঠাৎ বাবুকে আটক করে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে এবং গোলক উচ্চ আদালত থেকে জামিনে রয়েছে বলে থানার ওসি শেখ আবু বকর সিদ্দিক জানান। খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে ইউপি সদস্য ও গ্রাম পুলিশের উপর হামলাকারীকে আটক করা হবে বলে ওসি (তদন্ত) ওমর ফারুক জানান।
সুত্রমতে, প্রতিমাসের ন্যায় সোমবার সকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে চলতি জুন মাসের উপজেলা আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভার শুরুতেই ইউপি চেয়ারম্যানরা বিগত কয়েকটি সভার এলাকার সন্ত্রাসী কর্মকান্ড প্রতিরোধে গৃহিত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন প্রসংগে থানাপুলিশের ভূমিকা জানতে চাইলে থানা পুলিশ সন্তোষজনক কোন উত্তর দিতে না পারায় তাৎক্ষনিকভাবে উপস্থিত সকল ইউপি চেয়ারম্যান একযোগে সভা বয়কট করেন।
উল্লেখ্য, ইতোপূর্বে সোলাদানা ইউনিয়নের একাধিক মামলার আসামী খালিয়ারচক গ্রামের গোলক চন্দ্র মন্ডলের গ্রেফতার, কপিলমুনি ইউনিয়নের প্রতাপকাটি গ্রামের লাচ্চু ওরফে হঠাৎ বাবু’র সন্ত্রাসী কর্মকান্ড বন্ধ, গদাইপুর ইউনিয়নের ছদ্মবেশি বাবুকে আটক, রাড়ুলী ইউনিয়নের ইভটিজিং মামলার বাদীর বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, লতা ইউনিয়নে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড, ও তদন্ত ছাড়াই জনপ্রতিনিধির বিরুদ্ধে জনৈক পুলিশ কর্মকর্তা কর্তৃক প্রসিকিউশন প্রদান, এবং সর্বশেষ সম্প্রতি সন্ত্রাসী কর্তৃক লস্কর ইউনিয়ন পরিষদে হামলা ও ইউপি সদস্য এবং গ্রামপুলিশকে মারপিটের ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার আসামীকে গ্রেফতার না করার মত আলোচিত নানা বিষয় উপজেলা আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভায় গৃহিত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন না করায় দীর্ঘদিন ধরে ইউপি চেয়ারম্যানদের সাথে মতবিরোধ চলে আসছে।
এ ব্যাপারে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড বন্ধে পুলিশের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধের অভিযোগই সভা বয়কটের অন্যতম কারন বলে উপজেলা ইউপি চেয়ারম্যান এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও কপিলমুনি ইউপি চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন ডাবলু জানান। এসব অভিযোগ বিষয়ে গত ৪ দিন পূর্বে হঠাৎ বাবুকে আটক করে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে এবং গোলক উচ্চ আদালত থেকে জামিনে রয়েছে বলে থানার ওসি শেখ আবু বকর সিদ্দিক জানান। খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে ইউপি সদস্য ও গ্রাম পুলিশের উপর হামলাকারীকে আটক করা হবে বলে ওসি (তদন্ত) ওমর ফারুক জানান।