জীবিকার তাগিদে সুন্দরবনের অভ্যন্তরের খালে কাঁকড়া ধরতে যাওয়া ১১ নারীকে ২
হাজার করে ২২ হাজার টাকা দিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছে একটি বনদস্যু বাহিনী।
টাকা দিয়ে তাদের জানিয়ে দেওয়া হয়, বনে যেন তারা না আসেন। কারণ সুন্দরবনে
আরও কয়েকটি দস্যু বাহিনী রয়েছে। তারা এসব নারীদের অসম্মান করতে পারে।
ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার দুপুরে সুন্দরবনের খুলনা রেঞ্জের কাশিয়াবাদ ফরেস্ট স্টেশনের আওতাধীন মোল্লাখালি খাল এলাকায়। বনদস্যুদের কবল থেকে ফিরে আসা এসব নারীর বাড়ি কয়রা উপজেলার ৬ নম্বর কয়রা গ্রামে।
গ্রামবাসী জানান, প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার সকালেও গ্রামের নারী-পুরুষ দল বেঁধে পাশ্ববর্তী সুন্দরবনের বিভিন্ন খালে কাঁকড়া ধরতে যান। কাঁকড়া ধরা অবস্থায় হঠাৎ বনদস্যু কবিরাজ বাহিনীর সদস্যরা সেখানে উপস্থিত হলে তারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
৬ নম্বর কয়রা গ্রামের স্বপন গাইনের স্ত্রী কমলা, ঈশ্বর বাইনের স্ত্রী ঊষা রানী, প্রভাষের স্ত্রী মিনতী গাইনসহ ফিরে আসা নারীরা বলেন, "ডাকাতরা আমাদের সঙ্গে সম্মান দিয়ে কথা বলেছে। তারা বলে, এই টাকা নাও, আর বাড়ি ফিরে যাও। তারা আমাদের সঙ্গে থাকা পুরুষদের বলে, তোমাদের সঙ্গে কোনো নারীকে জঙ্গলে নিয়ে আসবে না। কারণ বনের মধ্যে সবাই আমাদের মতো নয়। অনেকেই নারীদের সম্ভ্রমহানি ঘটাতে পারে।"
ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার দুপুরে সুন্দরবনের খুলনা রেঞ্জের কাশিয়াবাদ ফরেস্ট স্টেশনের আওতাধীন মোল্লাখালি খাল এলাকায়। বনদস্যুদের কবল থেকে ফিরে আসা এসব নারীর বাড়ি কয়রা উপজেলার ৬ নম্বর কয়রা গ্রামে।
গ্রামবাসী জানান, প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার সকালেও গ্রামের নারী-পুরুষ দল বেঁধে পাশ্ববর্তী সুন্দরবনের বিভিন্ন খালে কাঁকড়া ধরতে যান। কাঁকড়া ধরা অবস্থায় হঠাৎ বনদস্যু কবিরাজ বাহিনীর সদস্যরা সেখানে উপস্থিত হলে তারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
৬ নম্বর কয়রা গ্রামের স্বপন গাইনের স্ত্রী কমলা, ঈশ্বর বাইনের স্ত্রী ঊষা রানী, প্রভাষের স্ত্রী মিনতী গাইনসহ ফিরে আসা নারীরা বলেন, "ডাকাতরা আমাদের সঙ্গে সম্মান দিয়ে কথা বলেছে। তারা বলে, এই টাকা নাও, আর বাড়ি ফিরে যাও। তারা আমাদের সঙ্গে থাকা পুরুষদের বলে, তোমাদের সঙ্গে কোনো নারীকে জঙ্গলে নিয়ে আসবে না। কারণ বনের মধ্যে সবাই আমাদের মতো নয়। অনেকেই নারীদের সম্ভ্রমহানি ঘটাতে পারে।"