পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আওতায় এখন থেকে গ্রাহকদের অনলাইন পদ্ধতির মাধ্যমে
সংযোগ আবেদন করতে হবে। খাতা-কলমে সংযোগ আবেদন বন্ধ করে দিয়েছে পল্লী
বিদ্যুৎ সমিতি কর্তৃপক্ষ। সরকারের নির্দেশে এ আবেদন পদ্ধতি বন্ধ করা হয়েছে। গত ২ মে থেকে এ আদেশ কার্যকর করা হয়েছে বলে স্থানীয় সূত্র জানিয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, গ্রাহক হয়রানি কমানো ও সারা দেশকে ডিজিটালাইজেশনের
আওতায় আনার লক্ষ্যে পল্লী বিদ্যুতের আওতায় গ্রাহকদেরকে অনলাইনে আবেদন করতে
হবে। এতে গ্রাহকরা খুব সহজে এবং কম সময়ের মধ্যে বিদ্যুৎ সংযোগ পাবে। দালাল
বা ঊর্ধ্বতন মহলের কোন তদবির কার্যকর হবে না। ফলে আগ্রহীরা কোন প্রকার
জটিলতা ছাড়াই বিদ্যুৎ সংযোগ পাবেন।
ইউনিয়ন তথ্য কেন্দ্র ও যেকোন ই-সেবা কেন্দ্র থেকেই নির্ধারিত ওয়েবসাইটের (www.khulnapbs.org.bd) মাধ্যমে এ আবেদন করা যাবে। এর ফলে গ্রাহকদের আর কষ্ট ও অর্থ নষ্ট করে বিদ্যুৎ কেন্দ্র পর্যন্ত যাওয়ার প্রয়োজন হবে না। আবেদন গ্রহণ করা হলে একবার মাত্র সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ অফিসে এসে অনুমোদনপত্র নিলেই হবে।
জেলার দাকোপ, বটিয়াঘাটা, কয়রা, পাইকগাছা, তেরখাদা, ডুমুরিয়া উপজেলাসহ রূপসার সেনেরবাজার ও দিঘলিয়ার বারাকপুর-গাজীরহাট এলাকায় পল্লী বিদ্যুৎ সেবা পাচ্ছে প্রায় ১ লাখ গ্রাহক।
সমিতির জেনারেল ম্যানেজার শহীদুজ্জামান বলেন, বর্তমান সরকারের ডিজিটাল দেশ গড়ার প্রত্যয়ের অংশ হিসেবে এখন থেকে অনলাইনে বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য আবেদন পত্র জমা নেয়া হবে। ফলে কোন গ্রাহকদের সংযোগ পেতে হয়রানির শিকার হতে হবে না। তিনি বলেন, বছরে এ অঞ্চল থেকে ৬০ কোটি টাকার বিল আদায় হয়। লোকসান হচ্ছে ৮ কোটি টাকা। বর্তমানে ৮৪ হাজার গ্রাহকের দৈনন্দিন চাহিদা ২১ মেগাওয়াট। পিক আওয়ারে বিদ্যুৎ ঘাটতি রয়েছে ৩ মেগাওয়াট।
ইউনিয়ন তথ্য কেন্দ্র ও যেকোন ই-সেবা কেন্দ্র থেকেই নির্ধারিত ওয়েবসাইটের (www.khulnapbs.org.bd) মাধ্যমে এ আবেদন করা যাবে। এর ফলে গ্রাহকদের আর কষ্ট ও অর্থ নষ্ট করে বিদ্যুৎ কেন্দ্র পর্যন্ত যাওয়ার প্রয়োজন হবে না। আবেদন গ্রহণ করা হলে একবার মাত্র সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ অফিসে এসে অনুমোদনপত্র নিলেই হবে।
জেলার দাকোপ, বটিয়াঘাটা, কয়রা, পাইকগাছা, তেরখাদা, ডুমুরিয়া উপজেলাসহ রূপসার সেনেরবাজার ও দিঘলিয়ার বারাকপুর-গাজীরহাট এলাকায় পল্লী বিদ্যুৎ সেবা পাচ্ছে প্রায় ১ লাখ গ্রাহক।
সমিতির জেনারেল ম্যানেজার শহীদুজ্জামান বলেন, বর্তমান সরকারের ডিজিটাল দেশ গড়ার প্রত্যয়ের অংশ হিসেবে এখন থেকে অনলাইনে বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য আবেদন পত্র জমা নেয়া হবে। ফলে কোন গ্রাহকদের সংযোগ পেতে হয়রানির শিকার হতে হবে না। তিনি বলেন, বছরে এ অঞ্চল থেকে ৬০ কোটি টাকার বিল আদায় হয়। লোকসান হচ্ছে ৮ কোটি টাকা। বর্তমানে ৮৪ হাজার গ্রাহকের দৈনন্দিন চাহিদা ২১ মেগাওয়াট। পিক আওয়ারে বিদ্যুৎ ঘাটতি রয়েছে ৩ মেগাওয়াট।