দেশ স্বাধীনের আগে থেকে কপিলমুনি বাজারের দুধ হাটার পরিচিতি ছিল সর্বত্র।
নির্ভেজাল ও খাঁটি দুধের জন্য দুর দুরান্ত থেকে লোকজন আসতো কপিলমুনির দুধ
হাটায়। কপিলমুনির দুধের কদর ছিল দেশ জুড়ে। আজ জায়গা সংকোচনের কারনে ঐতিহ্যবাহী সেই দুধ হাটা বিলীনের পথে।
সরেজমিনে পরিদর্শনকালে দেখা যায়, বিক্রেতাদের বসার জায়গা টুকুও নেই। তাইতো
রাস্তার ধারে বিভিন্ন দোকানের সামনে খোলা জায়গায় বসে হয় দুধ বেচাকেনা। অথচ
দুধ মানুষের পুষ্টি পুরনের একটি মূল্যবান অনুসঙ্গ। শিশুদের প্রধান খাদ্য
এই দুধ এখন শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে। সেই খাঁটি দুধের দেখা এখন আর
মেলেনা !
দুধ বিক্রেতারা গ্রামের পথে পথে ঘুরে দুধ সংগ্রহ করে নিয়ে আসেন এই দুধ বাজারে। দুধ সংগ্রহের এই দীর্ঘ সময় দুধ ভাল রাখতে তারা দুধের সাথে মেশান ফরমালিন। যা শিশুদের জন্য অত্যন্ত মারাত্মক। অথচ জনগুরুত্বপূর্ন বিষয়টি দেখার কেউ নেই।
ভেজাল বিরোধী নানা অভিযান মাঝে মধ্যে কপিলমুনিতে পরিচালিত হলেও মনের ভুলেও শিশুদের প্রধান এই খাদ্য দুধ নিয়ে কারও কোন মাথা ব্যাথা নেই। ফলে দুধ বিক্রেতারা বহাল তবিয়তে চালিয়ে যাচ্ছেন তাদের ভেজাল ব্যবসা। দীর্ঘ সময় দুধ তাজা রাখতে মেশাচ্ছেন মানব দেহের জন্য ক্ষতিকারক ফরমালিন। এতে আগামী প্রজন্ম আক্রান্ত হচ্ছে মারাত্মক রোগে। আর অভিভাবকরা না জেনেই তাদের আদরের সন্তানদের মুখে তুলে দিচ্ছেন ভয়ানক এই বিষ।
দুধ বিক্রেতারা গ্রামের পথে পথে ঘুরে দুধ সংগ্রহ করে নিয়ে আসেন এই দুধ বাজারে। দুধ সংগ্রহের এই দীর্ঘ সময় দুধ ভাল রাখতে তারা দুধের সাথে মেশান ফরমালিন। যা শিশুদের জন্য অত্যন্ত মারাত্মক। অথচ জনগুরুত্বপূর্ন বিষয়টি দেখার কেউ নেই।
ভেজাল বিরোধী নানা অভিযান মাঝে মধ্যে কপিলমুনিতে পরিচালিত হলেও মনের ভুলেও শিশুদের প্রধান এই খাদ্য দুধ নিয়ে কারও কোন মাথা ব্যাথা নেই। ফলে দুধ বিক্রেতারা বহাল তবিয়তে চালিয়ে যাচ্ছেন তাদের ভেজাল ব্যবসা। দীর্ঘ সময় দুধ তাজা রাখতে মেশাচ্ছেন মানব দেহের জন্য ক্ষতিকারক ফরমালিন। এতে আগামী প্রজন্ম আক্রান্ত হচ্ছে মারাত্মক রোগে। আর অভিভাবকরা না জেনেই তাদের আদরের সন্তানদের মুখে তুলে দিচ্ছেন ভয়ানক এই বিষ।