পাইকগাছা উপজেলার লতা ইউনিয়নে হাড়িয়া নদীর শঙ্করদানা ব্রিজটির বিভিন্ন
স্থান ভেঙে বসে গেছে। যানবাহন ও এলাকাবাসী ঝুঁকি নিয়ে এ ব্রিজ পার হচ্ছে।
জরুরিভাবে ব্রিজটি মেরামত করা না হলে এটি ভেঙে গিয়ে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে বলে স্থানীয়রা আশঙ্কা করছেন।
কয়েক বছর আগে পাইকগাছা উপজেলা পরিষদ লতা ইউনিয়নের হাড়িয়া নদীর ওপর ব্রিজটি
নির্মাণ করা হয়। এটি লতা ও কপিলমুনি ইউনিয়নের মানুষের যাতায়াতের একমাত্র
পথ। এ ব্রিজ দিয়ে দেলুটি ইউনিয়নের একাংশের মানুষও চলাচল করে।
লোহার খুঁটি ও ফ্রেমের ওপর কাঠের তক্তার পাটাতন যুক্ত ব্রিজটি নড়বড়ে অবস্থায় রয়েছে। এর একাংশ ভেঙে পড়েছে। পাটাতনের অনেক তক্তা ভেঙে গেছে। লোহার খুঁটি দেবে গেছে। অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে নসিমন, করিমন, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন হালকা যানবাহন ও এলাকাবাসী এ ব্রিজ পারাপার হচ্ছে।
লতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাজল কান্তি বিশ্বাস বলেন, শঙ্করদানা ব্রিজটি পারপারের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এটি ভেঙে গেলে যাতায়াতের জন্য তিনটি ইউনিয়নের হাজার হাজার মানুষকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হবে। তিনি জরুরি ভিত্তিতে ব্রিজটি মেরামতের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।
লোহার খুঁটি ও ফ্রেমের ওপর কাঠের তক্তার পাটাতন যুক্ত ব্রিজটি নড়বড়ে অবস্থায় রয়েছে। এর একাংশ ভেঙে পড়েছে। পাটাতনের অনেক তক্তা ভেঙে গেছে। লোহার খুঁটি দেবে গেছে। অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে নসিমন, করিমন, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন হালকা যানবাহন ও এলাকাবাসী এ ব্রিজ পারাপার হচ্ছে।
লতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাজল কান্তি বিশ্বাস বলেন, শঙ্করদানা ব্রিজটি পারপারের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এটি ভেঙে গেলে যাতায়াতের জন্য তিনটি ইউনিয়নের হাজার হাজার মানুষকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হবে। তিনি জরুরি ভিত্তিতে ব্রিজটি মেরামতের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।