রাস্তার সংস্কার কাজ অসমাপ্ত রেখেই আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে
পাইকগাছা-আঠারমাইল সড়কে সরাসরি যাত্রীবাহী বাস চলাচল শুরু হচ্ছে। ১৫
সেপ্টেম্বর তালা থেকে সকল যাত্রীবাহী
মিনিবাস পাইকগাছা পৌর বাসস্ট্যান্ডে আনা হবে এবং ১৬ সেপ্টেম্বর থেকেই মূলত
নিয়মিত ভাবে সরাসরি যাত্রীবাহী বাস চলাচল শুরু হবে।
খুলনা থেকে
পাইকগাছা দুই ঘন্টার পথ পাড়ি দিতে এখন সময় লাগছে ৪ থেকে ৫ ঘন্টা। কখনো কখনো
এরও চেয়ে বেশি সময় লাগছে। তাও আবার দুই বার বাস পাল্টাতে হচ্ছে। সব মিলিয়ে
অত্র সড়কে যাতায়াতের ক্ষেত্রে কি যে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে তা চোখে না
দেখলে বিশ্বাস করানো যাবেনা।
জানা গেছে, রাস্তার সংস্কার কাজ চলার কারণে প্রধান সড়ক দিয়ে বড় যানবাহন চলাচল করা সম্ভব হচ্ছেনা। ফলে কাশিমনগর থেকে যাতপুর পর্যন্ত বাইপাস সড়ক দিয়ে অত্র সড়কের যানবাহনগুলো চলাচল করছে। তবে বাইপাস সড়কটি অপ্রশস্ত ও ভাঙাচুরার কারণে প্রায়ই বড় বড় যানবাহন ফেঁসে যাচ্ছে। আর সে সময় রাস্তায় দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে।
বাস মালিক সমিতি ও মটর শ্রমিক নেতৃবৃন্দ বলেন, কাশিমনগর-যাতপুর বাইপাস সড়কটি অপ্রশস্ত হওয়ায় উক্ত রাস্তায় যাত্রীবাহী বাস’সহ যেকোন ধরনের বড় যানবাহন চলাচল করা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। বিধায় খুলনা-পাইকগাছা সরাসরি বাস চলাচল বন্ধ করে এখন পাইকগাছা থেকে কপিলমুনি ও তালা থেকে খুলনা যাত্রীবাহী বাস চলাচল চালু রাখা হয়েছে। মাঝ পথে কপিলমুনি থেকে তালা পর্যন্ত যাত্রীরা অন্যান্য যানবাহনে যাতায়াত করছেন।
জানা গেছে, রাস্তার সংস্কার কাজ চলার কারণে প্রধান সড়ক দিয়ে বড় যানবাহন চলাচল করা সম্ভব হচ্ছেনা। ফলে কাশিমনগর থেকে যাতপুর পর্যন্ত বাইপাস সড়ক দিয়ে অত্র সড়কের যানবাহনগুলো চলাচল করছে। তবে বাইপাস সড়কটি অপ্রশস্ত ও ভাঙাচুরার কারণে প্রায়ই বড় বড় যানবাহন ফেঁসে যাচ্ছে। আর সে সময় রাস্তায় দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে।
বাস মালিক সমিতি ও মটর শ্রমিক নেতৃবৃন্দ বলেন, কাশিমনগর-যাতপুর বাইপাস সড়কটি অপ্রশস্ত হওয়ায় উক্ত রাস্তায় যাত্রীবাহী বাস’সহ যেকোন ধরনের বড় যানবাহন চলাচল করা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। বিধায় খুলনা-পাইকগাছা সরাসরি বাস চলাচল বন্ধ করে এখন পাইকগাছা থেকে কপিলমুনি ও তালা থেকে খুলনা যাত্রীবাহী বাস চলাচল চালু রাখা হয়েছে। মাঝ পথে কপিলমুনি থেকে তালা পর্যন্ত যাত্রীরা অন্যান্য যানবাহনে যাতায়াত করছেন।