উপজেলার উত্তর বেদকাশির কাছারিবাড়ির ঐতিহ্যবাহী ১০ দিনব্যাপী বৃক্ষ মেলাকে
কেন্দ্র করে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে মেলা বাস্তবায়ন
কমিটির সাধারন সম্পাদক সরদার শফিকুল ইসলাম।
গতকাল ১০ সেপ্টেম্বর দুপুর ১২টায় কয়রা উপজেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি জানান, ২০০৭ সালে সিডর ও ২০০৯ সালের আইলার জলোচ্ছাসে কয়রা উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের সকল প্রকার বৃক্ষ সম্পূর্নরূপে নিধন হয়ে যায়। যার ফলে অক্সিজেন সহ পুষ্টির অভাব এবং নিত্তনৈমিক্তিক আসবাপত্রের তীব্র অভাব দেখা দেয়। সে দিকটি বিবেচনা করে উত্তর বেদকাশি ইউনিয়নের আপামর জনসাধারনের দাবীর মুখে প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও বৃক্ষ মেলার আয়োজন করা হয়েছে।
মেলা থেকে সাধারন মানুষ ব্যাপকহারে ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছ কিনে তাদের বসতভিটায় লাগাতে শুরু করেছে। এতে গোটা উপজেলা পুনরায় সবুজের সমারোহে ভরে উঠতে শুরু করেছে। তাছাড়া এই প্রত্যন্ত জনপদে মানুষের কোন চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থা না থাকায় মেলায় মানুষ উপস্থিত হয়ে আনন্দ উপভোগ করছে।
গত ৫ সেপ্টেম্বর স্থানীয় সংসদ সদস্য এড. শেখ মোঃ নুরুল হক উপস্থিত থেকে কাছারিবাড়ির বৃক্ষ মেলার উদ্ধোধন করেন। এ সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার, থানা অফিসার ইনচার্জসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক সহ বিপুল সংখ্যক মানুষ উপস্থিত ছিলেন। সেই থেকে অদ্যাবধি বৃক্ষপ্রেমিক হাজার হাজার মানুষ মেলায় উপস্থিত হয়ে মেলাকে প্রানবন্ত করে তুলেছে।
বৃক্ষ মেলায় চিত্ত বিনোদনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে কয়রা উপজেলা প্রেস ক্লাব, বেদকাশি কলেজিয়েট স্কুল ও বড়বাড়ি মাধ্যমিক বিদ্যালয় যৌথভাবে দি কিং স্টার সার্কাসের আয়োজন করে। এ সকল অনুষ্ঠান সুষ্ঠ ও শান্তিপূর্ন পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। কিন্তু একটি স্বার্থন্বেষী মহল বৃক্ষ মেলার সুনাম নষ্ট করতে শুরু থেকে বিভিন্ন ভাবে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে মেলা কমিটির সাধারন সম্পাদক আরো জানান, গত ৭ সেপ্টেম্বর রাত ১০টায় স্থানীয় সাংবাদিক হারুন-অর-রসিদ বৃক্ষমেলার সভাপতি ও সম্পাদকদ্বয়ের কাছে কয়রা প্রেসক্লাবের নামে প্রতিদিন ৫ হাজার টাকা চাঁদা দাবী করেন। তখন সভাপতি ও সম্পাদক’সহ কমিটির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ তাদের দাবী মেনে না নেয়ায় সাংবাদিক হারুন-অর-রসিদ মেলার ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন করার অসৎ উদ্দেশ্যে গোপনভাবে কয়রা প্রেসক্লাবের সৌজন্যে কিছু মেলার প্রচারপত্র তৈরী করে এলাকার বহু দেয়ালে বা গাছের গায়ে লাগিয়ে দেন। তার তৈরীকৃত প্রচারপত্র উল্লেখে গত ৮/৯/১৪ ইং তারিখের ঘটনা দেখিয়ে একটি মিথ্যা উক্তি করে মেলার ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন করাসহ কমিটির সদস্যবৃন্দকে হয়রানি ও ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য ঐ সাংবাদিক মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। যার নং সিআর-১৮১/১৪ ।
প্রকৃতপক্ষে চাঁদা না পেয়ে এ ধরনের মিথ্যা, উদ্দেশ্যমূলক মামলা করা হয়েছে বলে সাংবাদিক সম্মেলনে জানানো হয়। তিনি এ ধরনের ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের নিকট দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানিয়েছেন। সংবাদ সম্মেলনে মেলা কমিটির সভাপতি’সহ মেলা কার্যকরী কমিটির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
গতকাল ১০ সেপ্টেম্বর দুপুর ১২টায় কয়রা উপজেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি জানান, ২০০৭ সালে সিডর ও ২০০৯ সালের আইলার জলোচ্ছাসে কয়রা উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের সকল প্রকার বৃক্ষ সম্পূর্নরূপে নিধন হয়ে যায়। যার ফলে অক্সিজেন সহ পুষ্টির অভাব এবং নিত্তনৈমিক্তিক আসবাপত্রের তীব্র অভাব দেখা দেয়। সে দিকটি বিবেচনা করে উত্তর বেদকাশি ইউনিয়নের আপামর জনসাধারনের দাবীর মুখে প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও বৃক্ষ মেলার আয়োজন করা হয়েছে।
মেলা থেকে সাধারন মানুষ ব্যাপকহারে ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছ কিনে তাদের বসতভিটায় লাগাতে শুরু করেছে। এতে গোটা উপজেলা পুনরায় সবুজের সমারোহে ভরে উঠতে শুরু করেছে। তাছাড়া এই প্রত্যন্ত জনপদে মানুষের কোন চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থা না থাকায় মেলায় মানুষ উপস্থিত হয়ে আনন্দ উপভোগ করছে।
গত ৫ সেপ্টেম্বর স্থানীয় সংসদ সদস্য এড. শেখ মোঃ নুরুল হক উপস্থিত থেকে কাছারিবাড়ির বৃক্ষ মেলার উদ্ধোধন করেন। এ সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার, থানা অফিসার ইনচার্জসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক সহ বিপুল সংখ্যক মানুষ উপস্থিত ছিলেন। সেই থেকে অদ্যাবধি বৃক্ষপ্রেমিক হাজার হাজার মানুষ মেলায় উপস্থিত হয়ে মেলাকে প্রানবন্ত করে তুলেছে।
বৃক্ষ মেলায় চিত্ত বিনোদনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে কয়রা উপজেলা প্রেস ক্লাব, বেদকাশি কলেজিয়েট স্কুল ও বড়বাড়ি মাধ্যমিক বিদ্যালয় যৌথভাবে দি কিং স্টার সার্কাসের আয়োজন করে। এ সকল অনুষ্ঠান সুষ্ঠ ও শান্তিপূর্ন পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। কিন্তু একটি স্বার্থন্বেষী মহল বৃক্ষ মেলার সুনাম নষ্ট করতে শুরু থেকে বিভিন্ন ভাবে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে মেলা কমিটির সাধারন সম্পাদক আরো জানান, গত ৭ সেপ্টেম্বর রাত ১০টায় স্থানীয় সাংবাদিক হারুন-অর-রসিদ বৃক্ষমেলার সভাপতি ও সম্পাদকদ্বয়ের কাছে কয়রা প্রেসক্লাবের নামে প্রতিদিন ৫ হাজার টাকা চাঁদা দাবী করেন। তখন সভাপতি ও সম্পাদক’সহ কমিটির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ তাদের দাবী মেনে না নেয়ায় সাংবাদিক হারুন-অর-রসিদ মেলার ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন করার অসৎ উদ্দেশ্যে গোপনভাবে কয়রা প্রেসক্লাবের সৌজন্যে কিছু মেলার প্রচারপত্র তৈরী করে এলাকার বহু দেয়ালে বা গাছের গায়ে লাগিয়ে দেন। তার তৈরীকৃত প্রচারপত্র উল্লেখে গত ৮/৯/১৪ ইং তারিখের ঘটনা দেখিয়ে একটি মিথ্যা উক্তি করে মেলার ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন করাসহ কমিটির সদস্যবৃন্দকে হয়রানি ও ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য ঐ সাংবাদিক মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। যার নং সিআর-১৮১/১৪ ।
প্রকৃতপক্ষে চাঁদা না পেয়ে এ ধরনের মিথ্যা, উদ্দেশ্যমূলক মামলা করা হয়েছে বলে সাংবাদিক সম্মেলনে জানানো হয়। তিনি এ ধরনের ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের নিকট দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানিয়েছেন। সংবাদ সম্মেলনে মেলা কমিটির সভাপতি’সহ মেলা কার্যকরী কমিটির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।