পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় ডোবা ও জলাশয়ে পানির অভাবে পাইকগাছার পাট চাষীরা
পাট পঁচাতো পারছেন না। দু’একটি জলাশয়ের পানিতে পাট জাগ দেওয়ার জন্য
পর্যায়ক্রমে পাট চাষীরা পাট কেটে স্তুপ করে রেখেছেন। পানির অভাবে পাট চাষীরা পাট পচানো নিয়ে মহা বিপাকে পড়েছেন।
পাইকগাছা কৃষি অধিদপ্তর থেকে জানা গেছে, এ বছর উপজেলায় ৪৬০ হেক্টর জমিতে
পাটের আবাদ হয়েছে। পাট চাষের শুরুতে অনাবৃষ্টির কারণে কৃষকরা সেচ দিয়ে পাট
চাষ শুরু করেন। তবে মাঝখানে মোটামুটি বৃষ্টি হওয়ায় পাটের আবাদ ভালো হয়েছে।
তবে সেই বৃষ্টির অভাবে কৃষকরা পাট জাগ দিতে না পেরে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন।
উপজেলার গদাইপুর গ্রামের কৃষক সবুর মোড়ল, সত্য রঞ্জন ঘোষ, রফিকুলসহ অনেকেই জানান, ডোবাতে পানি না থাকায় তারা পাট জাগ দিতে পারছেন না। এলাকায় দু’একটি জলায় পাট জাগ দেওয়ার জন্য তাদের সিরিয়াল দিতে হচ্ছে। একজন পাট জাগ দিয়ে পাট ধুয়ে তোলার পর আরেক জন জাগ দিতে হচ্ছে।
আরো জানা গেছে, কোন কোন স্থানে যে সকল ব্যক্তি জলাশয়ে পাট জাগ দেওয়া হচ্ছে তার ক্ষতি পূরণের জন্য অর্থ দিতে হচ্ছে। সব মিলিয়ে কৃষকরা পাট জাগ দেওয়া নিয়ে মহা বিপাকে পড়েছেন। বর্তমানে রিবন রেটিং পদ্ধতিতে অল্প স্থানে পাট জাগ দেওয়া শুরু হয়েছে। তবে পাট গাছ থেকে পাটের আশ ছাড়ানো কিছুটা জটিল হওয়ায় কৃষকরা রিবন রেটিং পদ্ধতিতে ঝুঁকছেন না।
এ ব্যাপারে উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ বিভাস চন্দ্র সাহা জানান, পানির অভাবে কৃষকরা পাট জাগ দিতে পারছেন না ঠিক তবে কৃষকদের আধুনিক রিবন রেটিং পদ্ধতিতে পাট জাগ দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হলেও তারা সনাতন পদ্ধতিতে পাট জাগ দিতে বেশি আগ্রহী। রিবন রেটিং পদ্ধতিতে পাটের আশ ছাড়িয়ে ছোট গর্তের ভিতরে পানি ভরে অনেক পাটের আশ পঁচানো সম্ভব। কৃষকদের রিবন রেটিং পদ্ধতিতে পাট পঁচানোর উদ্বুদ্ধ ও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এ পদ্ধতিটি পুরোপুরি চালু হলে কৃষকদের পাট পঁচানো খুব সহজ হয়ে যাবে।
উপজেলার গদাইপুর গ্রামের কৃষক সবুর মোড়ল, সত্য রঞ্জন ঘোষ, রফিকুলসহ অনেকেই জানান, ডোবাতে পানি না থাকায় তারা পাট জাগ দিতে পারছেন না। এলাকায় দু’একটি জলায় পাট জাগ দেওয়ার জন্য তাদের সিরিয়াল দিতে হচ্ছে। একজন পাট জাগ দিয়ে পাট ধুয়ে তোলার পর আরেক জন জাগ দিতে হচ্ছে।
আরো জানা গেছে, কোন কোন স্থানে যে সকল ব্যক্তি জলাশয়ে পাট জাগ দেওয়া হচ্ছে তার ক্ষতি পূরণের জন্য অর্থ দিতে হচ্ছে। সব মিলিয়ে কৃষকরা পাট জাগ দেওয়া নিয়ে মহা বিপাকে পড়েছেন। বর্তমানে রিবন রেটিং পদ্ধতিতে অল্প স্থানে পাট জাগ দেওয়া শুরু হয়েছে। তবে পাট গাছ থেকে পাটের আশ ছাড়ানো কিছুটা জটিল হওয়ায় কৃষকরা রিবন রেটিং পদ্ধতিতে ঝুঁকছেন না।
এ ব্যাপারে উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ বিভাস চন্দ্র সাহা জানান, পানির অভাবে কৃষকরা পাট জাগ দিতে পারছেন না ঠিক তবে কৃষকদের আধুনিক রিবন রেটিং পদ্ধতিতে পাট জাগ দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হলেও তারা সনাতন পদ্ধতিতে পাট জাগ দিতে বেশি আগ্রহী। রিবন রেটিং পদ্ধতিতে পাটের আশ ছাড়িয়ে ছোট গর্তের ভিতরে পানি ভরে অনেক পাটের আশ পঁচানো সম্ভব। কৃষকদের রিবন রেটিং পদ্ধতিতে পাট পঁচানোর উদ্বুদ্ধ ও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এ পদ্ধতিটি পুরোপুরি চালু হলে কৃষকদের পাট পঁচানো খুব সহজ হয়ে যাবে।
