তফশীল ঘোষণার পর গত এক সপ্তাহে পুলিশ এ পর্যন্ত নাশকতার আশংকায় বিএনপি’র
পৌর সভাপতিসহ ১৮ দলীয় জোটের কমপক্ষে ১২ নেতাকর্মীকে আটক করেছে। ফলে গা ঢাকা
দিয়েও গ্রেপ্তার থেকে শেষ রক্ষা পাচ্ছেন না জোট নেতাকর্মীরা।
পুলিশের এসব অভিযানে সর্বশেষ ৩ ডিসেম্বর আটক হন পৌর বিএনপির সভাপতি ও জেলা তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক এ্যাডভোকেট এম. মাফতুন আহমেদ, জেলা সহ-ত্রাণ ও পুনঃর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক সরদার আব্দুল মতিন, ইউনিয়ন বিএনপিনেতা মোস্তফা গাজী ও জামায়াতনেতা এ্যাডভোকেট মোহতাছিম বিল্লাহ।
এর আগে ২৭ নভেম্বর আটক হন সাবেক কমিশনার বিএনপিনেতা গাজী আব্দুস সালাম, জামায়াতনেতা আবু বকর সিদ্দিক, আব্দুর রহমান, শেখ হাফিজুল ইসলাম ও মিজানুর রহমান।
২৬ নভেম্বর আটক হন ইসলামী ঐক্যজোট উপজেলা আমীর মাওঃ সোলাইমান হুসাইন নোমানী।
২৫ নভেম্বর আটক হয়েছিলেন জেলা বিএনপির সহ-ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক আসলাম পারভেজ ও বিএনপিনেতা সরদার মনিরুজ্জামান।
এএসপি সার্কেল (দাকোপ) প্রশান্ত কুমার দে ও ওসি এম. মসিউর রহমান জানান, কাউকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নয় আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে নাশকতা ঘটাতে পারে এমন আশংকায় ও নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে ইতোমধ্যে কিছু লোককে আটক করা হয়েছে।
পুলিশের এসব অভিযানে সর্বশেষ ৩ ডিসেম্বর আটক হন পৌর বিএনপির সভাপতি ও জেলা তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক এ্যাডভোকেট এম. মাফতুন আহমেদ, জেলা সহ-ত্রাণ ও পুনঃর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক সরদার আব্দুল মতিন, ইউনিয়ন বিএনপিনেতা মোস্তফা গাজী ও জামায়াতনেতা এ্যাডভোকেট মোহতাছিম বিল্লাহ।
এর আগে ২৭ নভেম্বর আটক হন সাবেক কমিশনার বিএনপিনেতা গাজী আব্দুস সালাম, জামায়াতনেতা আবু বকর সিদ্দিক, আব্দুর রহমান, শেখ হাফিজুল ইসলাম ও মিজানুর রহমান।
২৬ নভেম্বর আটক হন ইসলামী ঐক্যজোট উপজেলা আমীর মাওঃ সোলাইমান হুসাইন নোমানী।
২৫ নভেম্বর আটক হয়েছিলেন জেলা বিএনপির সহ-ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক আসলাম পারভেজ ও বিএনপিনেতা সরদার মনিরুজ্জামান।
এএসপি সার্কেল (দাকোপ) প্রশান্ত কুমার দে ও ওসি এম. মসিউর রহমান জানান, কাউকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নয় আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে নাশকতা ঘটাতে পারে এমন আশংকায় ও নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে ইতোমধ্যে কিছু লোককে আটক করা হয়েছে।